পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পানিসম্পদ উপমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এ কে এম এনামুল হক শামীম এমপি বলেছেন, দেশের শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে এদেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য নিজেদেরকে (শিক্ষার্থী) মনোনিবেশ করবে সেটাই আমাদের কাম্য। নিজেদেরকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে বিশ্বমানের নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। আজকের নতুন প্রজন্মেও মেধাবী প্রতিনিধিরাই আগামী দিকেনের বাংলাদেশ নেতৃত্বে দেবে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের পোর্টসিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অডিটোরিয়ামে নবীন বরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
পানিসম্পদ উপমন্ত্রী আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নতুন প্রজন্মকে নিয়ে ভাবতেন। তেমনি তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সব কর্মকাণ্ডের কেন্দ্র বিন্দুতে রয়েছে নতুন প্রজন্ম। আমাদের শিক্ষার্থীরা যেন বিশ্বমানের শিক্ষা পেয়ে সুনাগরিক হতে পারে। যেকোনো জায়গার শিক্ষার্থীর সঙ্গে শুধু তাল মিলিয়েই চলা নয়, উন্নত প্রযুক্তিটাও যেন সে আয়ত্ত করতে পারে। সেই ভাবেই তাদের গড়ে তুলতে হবে। কারণ আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হলে শিক্ষার্থীদের বিশ্বমানের করে গড়ে তুলতে হবে। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাথমিক শিক্ষা থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করে চলছেন। তিনি প্রতিটি উপজেলা শহরে থাকা মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সরকারিকরণ করছে। তিনি প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন করেছেন। পরাতন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে নতুন নতুন ভবন করে দিচ্ছেন। তিনি দেশের কৃষি শিক্ষা ও তথ্যপ্রযুক্তির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন। এজন্য জেলায় জেলা বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তুলছেন। এছাড়া শিক্ষকদেরকেও তিনি নানানভাবে সম্মানিত করছেন। আর এতকিছুর মূলে রয়েছে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত একটি বিশ্বমানের আগামী প্রজন্ম গড়ে তোলা। যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করে চলছেন।
এনামুল হক শামীম আরও বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীরা সৌভাগ্যবান, কারণ তারা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার মতো একজন শিক্ষাবান্ধব প্রধানমন্ত্রী পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কারণেই বছরের প্রথম দিনে সকল শিক্ষার্থীরা বিনামূল্যে বই পায়। তিনি দেশে নতুন নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলছেন। তিনি দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে বিশ্বমানের করতে নিরলসভাবে কাজ করে চলছেন। ইউনিভার্সিটির ভিসি প্রফেসর নুরুল আনোয়ারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিওটি'র চেয়ারম্যান তাহমিনা খাতুন, প্রফেসর মজিবুর রহমান, মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন, প্রফেসর জাহানারা আরজু প্রমুখ। পরে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।