পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চলতি বিশ্বকাপে রেকর্ডের পর রেকর্ড গড়ে চলেছেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এক আসরে চারটি হাফসেঞ্চুরি করে ছুঁয়ে ফেলেছেন বিরাট কোহলি ও ম্যাথু হেইডেনকে।
গতকাল অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সেমিফাইনালে হাফসেঞ্চুরি পেলেই এককভাবে রেকর্ডটা নিজের করে নিতে পারতেন। সেই সঙ্গে ৫৬ রান করতে পারলেই বিশ্বকাপের এক আসরে বিরাট কোহলিকে টপকে সবচেয়ে বেশি রানের মালিকও হতে পারতেন তিনি। কিন্তু দুর্দান্ত খেলতে থাকা বাবর ফিরে যান ৩৯ রানে। অ্যাডাম জাম্পাকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ডেভিড ওয়ার্নারের হাতে ১৭ রানের আক্ষেপ নিয়ে ধরা পরেন এই ওপেনার।
চলতি আসরে বাবরের রান এখন ৩০৩। কিন্তু এক আসরে সবচেয়ে বেশি রানের তালিকায় চ‚ড়ায় আছেন বিরাট কোহলি। ২০১৪ বিশ্বকাপে ৩১৯ রান করেছিলেন।
গ্রæপপর্বের শেষ ম্যাচে অধিনায়ক হিসেবে এক বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি রান করার রেকর্ডটি নিজের করে নিয়েছিলেন বাবর। এর আগে অধিনায়ক হিসেবে ২০১২ বিশ্বকাপে মাহেলা জয়াবর্ধনে করেছিলেন ২১২ রান। মাহেলাকে ছাপিয়ে ওই সিংহাসনে এখন পাক অধিনায়ক। যিনি চলতি বিশ্বকাপে দারুণ সময় কাটাচ্ছেন। উদ্বোধনী ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে ৬৮ রানের অপরাজিত ইনিংস দিয়ে সৌরভ ছড়ানো শুরু। এরপর কেবল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ রান করে ফিরেছেন। পরের তিন ম্যাচেই তুলে নিয়েছেন টানা তিন হাফসেঞ্চুরি। সবমিলিয়ে চার হাফসেঞ্চুরিতে এই বিশ্বকাপে কীর্তি গড়েছেন।
বাবর ছাড়া চারটি করে হাফসেঞ্চুরির রেকর্ড আছে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাথু হেইডেন ও ভারতের বিরাট কোহলির। ২০০৭ বিশ্বকাপে হেইডেন ও ২০১৪ বিশ্বকাপে কোহলি এ কীর্তি গড়েছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।