পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এস কে) সিনহার বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় আদালতের দেওয়া রায়ে প্রমাণিত হয়েছে, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়।’
মঙ্গলবার (৯ নভেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
আনিসুল হক বলেন, ‘অন্যায় করলে তার বিচার হবেই, সে যেই হোক। এ রায়ের মাধ্যমে এটাই প্রমাণিত হচ্ছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। এটা খুব প্রয়োজন ছিলে। বাট আই অ্যাম নট হ্যাপি। কারণ তিনি বিচার বিভাগের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। উনি প্রধান বিচারপতি ছিলেন, আমি একজন আইজীবী। আমি বিচার বিভাগের সঙ্গে সারাজীবন সম্পৃক্ত, আমার জন্য এটা সুখকর হতে পারে না।’
বিরোধীরা বলছেন সরকারের কথার বাইরে না গেলে সিনহাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হতো না- এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘কথাটা একেবারেই সত্য নয়। যারা এমন কথা বলছেন, তারা সরকারের শুধুই সমালোচনা করার জন্য এগুলো বলে বেড়াচ্ছেন। এ ধরনের কথাবার্তার কোনো সারমর্ম নেই।’
আনিসুল হক আরও বলেন, ‘যে কোনো সাংবিধানিক পদ বা গুরুত্বপূর্ণ সরকারি পদে থাকলে তার কর্মকাণ্ডের হিসাব দিতেই হবে। সেক্ষেত্রে আমার মনে হয়, এটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো। ট্রান্সপারেন্সি ও অ্যাকাউন্টিবিলিটি সব সময় মেইনটেইন করা উচিত।’
তিনি বলেন, ‘অন্যায় করলে শাস্তি পেতে হবে। অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে, আদালত বিচার করেছেন। ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত আমরা দেখেছি, এ দেশে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হলেও কোনো মামলা হয়নি। এ সংস্কৃতি থেকে আমরা বেরিয়ে এসেছি। পর্যায়ক্রমে বঙ্গবন্ধু হত্যা, জেলহত্যা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধসহ অন্যান্য দুর্নীতির মামলার বিচার হয়েছে। এর মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হয়েছে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।