পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1720161496](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তিন খুনের মামরায় পাঁচ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আপিল বিভাগ। সেইসঙ্গে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৮ আসামির মধ্যে তিন আসামির সাজা বহাল রেখেছেন।
গতকাল মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগীয় বেঞ্চ এ রায় দেন। ২০০৩ সালে চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে চাঞ্চল্যকর ট্রিপল মার্ডার সংঘটিত হয়। ওই বছর ২৬ মে একটি নির্মম হত্যাকাণ্ড ঘটে। সেখানে প্রকাশ্য দিবালোকে তিনজনকে হত্যা করে দুষ্কৃতকারীরা। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় বিচারিক আদালত ৫ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ৮ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। পরে মামলাটি হাইকোর্টে এলে আদালত সব আসামিকে খালাস দেন। হাইকোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে সরকারপক্ষ। আপিলের শুনানি শেষে আপিল বিভাগ গতকাল চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করেন। রায়ে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। আর বিচারিক আদালতে যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া তিনজনের সাজা বহাল রাখেন আদালত।
এজাহারের তথ্য মতে, চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের চারিয়া এলাকায় ২০০৩ সালে প্রকাশ্য দিবালোকে সন্ত্রাসীরা আবুল কাশেম, আবুল বশর ও বাদশা আলম নামে ৩ সহোদরকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ও গুলি করে নির্মমভাবে হত্যা করে। এ ঘটনায় নিহতের ভাই কাজি মফজল মাস্টার ওই সময় ২২ জনকে আসামি করে হাটহাজারী থানায় মামলা করেন। এ মামলায় বিচার চলাকালীন সময়ে ১ জন মারা গেলে বাকি ২১ জন থেকে ৫ জনকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর, ৮ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে ২ বছর কারাদণ্ড ও বাকি ৮ জনকে খালাস দেয়ার নির্দেশ দেন চট্টগ্রাম আদালত। আপিলে আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট আশরাফ উজ জামান খান ও শিরিন আফরোজ। সরকারপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।