পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মানসিক চাপের মতো পরিস্থিতিতে প্রতিকারের একটি উপায় হল মহানবী হযরত মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ওপর ক্রমাগত দরূপ পাঠ করা। কারণ, প্রত্যেক বার দরূদ পাঠানোর বিনিময়ে আল্লাহ তার প্রতি দশটি রহমত বর্ষণ করেন। অনেক সময় দরূদের আধিক্য মানসিক চাপের বিপরীতে আধ্যাত্মিক প্রশান্তির মতো কাজ করে। এছাড়াও দরূদ পাঠের ফজিলত অত্যধিক। আল্লাহ তা‘আলা রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি দরূদ ও সালাম প্রেরণের নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন-
‘নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা ও তার ফেরেশতাগণ নবী (স.)-এর প্রতি দরূদ পেশ করেন। হে ঈমানদাররা, তোমরাও রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি দরূদ পাঠাও। (আল-আহযাব: ৫৬)
অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা বিশ্বনবীর প্রতি অবিরত রহমত বর্ষণ করেন। আর ফেরেশতারা রহমত বর্ষণের জন্য আল্লাহর নিকট দোয়া করেন। এ দোয়াই হচ্ছে দরূদ। সুতরাং বিশ্বের ঈমানদাররা, তোমরাও রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি দরূদ পড়।
দরূদ পাঠকারীদের সুসংবাদ প্রদানে রসূল (স.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দরূদ পাঠ করে, আল্লাহ তার প্রতি দশবার রহমত নাযিল করেন এবং তার দশটি গোনাহ (ছগিরা) মাফ ও তার দশটি মর্যাদা বৃদ্ধি করা হয়। (নাসাঈ)। আল্লাহ তা‘আলা সবাইকে বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার তওফিক দিন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।