পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পের আলোচিত ‘বালিশ-কান্ড’র সংশ্লিষ্ট ৮ প্রকৌশলীর জামিন কেন বাতিল করা হবে না-এই মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আপিলের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার এবং বিচারপতি কেএম জাহিদ সারওয়ার কাজলের ভার্চুয়াল ডিভিশন বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
যাদের জামিন বাতিলে রুল জারি করা হয়েছে তারা হলেন, পাবনা গণপূর্ত বিভাগের তৎকালিন নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলম,উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী আহমেদ সাজ্জাদ খান ও মোস্তফা কামাল, উপ সহকারী প্রকৌশলী জাহিদুল কবীর, সুমন কুমার নন্দী, শফিকুল ইসলাম, সহকারী প্রকৌশলী মো. তারেক এবং প্রকৌশলী আমিনুল ইসলাম।
আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন এডভোকেট একেএম ফজলুল হক। সরকারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল কেএম মাসুদ রুমি।
এর আগে রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্পের বালিশকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর পাবনায় পৃথক চারটি মামলা দায়ের করে দুদক। উপ-পরিচালক নাসির উদ্দিন ও উপ-সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে মামলাগুলো দায়ের করেন।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে লাভবান করতে গণপূর্ত অধিদফতরের কতিপয় প্রকৌশলী রূপপুর গ্রিণ সিটির ২০ তলা ফাউন্ডেশনের ৬ ইউনিটবিশিষ্ট ১ নম্বর ভবনের কিছু সিভিল এবং ই/এম ওয়ার্কসহ আইটেম কেনাকাটার ক্ষেত্রে বাজারমূল্য থেকে বেশি মূল্য দেখানো হয়। অতিরিক্ত পরিবহন খরচ, তলাভিত্তিক উত্তোলন খরচ ও শ্রমিকের মজুরি যোগ করে প্রাক্কলন প্রস্তুত করা হয়। পরে এ মামলায় অধস্তন আদালত তাদের জামিন দেয়। ওই জামিন বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন জানায় দুদক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।