পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাসের টিকা প্রদান নিয়ে সফল্য দাবি করা হলেও বাংলাদেশ এখনো পিছিয়ে রয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে গত দুই মাসে করোনা প্রতিরোধক টিকা কার্যক্রমে ভালো অগ্রগতি হয়েছে। তবে বাংলাদেশ এক্ষেত্রে এখনও বেশ পিছিয়ে আছে। দক্ষিণ এশিয়ার ৮টি দেশের মধ্যে লাল-সবুজের অবস্থান ৭ নম্বরে বাংলাদেশ। কেবল আফগানিস্তানের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের ‘মোড় পরিবর্তন: ডিজিটাইজেশন ও সেবানির্ভর উন্নয়ন’ প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
জানা যায়, গত সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত বাংলাদেশে প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ১৪ জন কমপক্ষে একডোজ টিকা পেয়েছেন। অন্যদিকে ভুটান ও মালদ্বীপের ৬০ শতাংশ মানুষকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়ে গেছে। ভারতে দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়েছে ১৫ শতাংশ মানুষ।
প্রতিবেদনটিতে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, ২০২০-২১ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধ থেকেই বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। ভবিষ্যতে দেশটির অর্থনীতি আরও চাঙা হতে পারে। তবে তা নির্ভর করছে মূলত টিকা দেওয়ার গতির ওপর।
বিশ্বব্যাংকের ইঙ্গিত, করোনার ধাক্কা কাটিয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতি আবার উচ্চ প্রবৃদ্ধির দিকে যাচ্ছে। চলতি অর্থবছরে (২০২১-২২) মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) ৬ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে সংস্থাটি। সংস্থাটির ধারণা, বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি আগামী অর্থবছরে (২০২২-২৩) আরও বেড়ে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ হতে পারে।
চলতি অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে সরকার জিডিপিতে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ৭ দশমিক ২ শতাংশ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।