পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ন্ত্রণে আসায় ডেডিকেটেড হাসপাতালে শয্যা কমাতে শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ। রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ২৪০ শয্যা থেকে কমিয়ে ১৯২ শয্যায় আনা হয়েছে। আমাদের সংবাদদাতাদের প্রতিবেদন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, চট্টগ্রামে করোনায় আরো একজনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে আক্রান্ত হিসাবে শনাক্ত হয়েছেন ২৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় এক হাজার ৫০০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সংক্রমণ শনাক্তের হার ১ দশমিক ৯৩ শতাংশ। নতুন আক্রান্তদের মধ্যে মহানগরীর বাসিন্দা ১৬ জন এবং বাকি ১৩ জন বিভিন্ন উপজেলার। এ নিয়ে চট্টগ্রামে আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ এক হাজার ৮৭৯ জন। এ পর্যন্ত করোনায় মারা গেছেন এক হাজার ৩০৫ জন।
যশোর ব্যুরো জানায়, যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ২৪ ঘণ্টায় করোনা উপসর্গ নিয়ে এক জন নারীর মৃত্যু হয়েছে। মৃত জয়তুন (৬২) যশোর মনিরামপুর উপজেলার বাসিন্দা ছিলেন। বর্তমানে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ৩৬ জন করোনা রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। যশোরে গত ২৪ ঘণ্টায় ১১ জন নতুন করে করোনার উপসর্গ নিয়ে ভর্তি হয়েছে। নতুন রোগীর মধ্যে ৫ জন রেড জোনে ভর্তি হয়েছে। আর সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছুটি নিয়েছে ১৭ জন। ২৪ ঘণ্টায় ১৭০ জনের নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৪ দশমিক ৭০ ভাগ।
রাজশাহী ব্যুরো জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে করোনায় দুজন এবং সংক্রমণের উপসর্গ নিয়ে আরো দুজন মারা গেছেন। এদের মধ্যে দুজন পুরুষ এবং দুজন নারী রয়েছেন। এদিকে হাসপাতালের করোনা ইউনিটের শয্যাসংখ্যা আরেক দফা কমানো হয়েছে। ২৪০ শয্যা থেকে এবার কমিয়ে ১৯২ শয্যায় আনা হয়েছে। গতকাল সকাল ৯টা পর্যন্ত এই ইউনিটে রোগী ভর্তি ছিলেন ৮৫ জন। বর্তমানে রাজশাহীর ৪০ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ১৫ জন, নাটোরের পাঁচজন, নওগাঁর ১৪ জন, পাবনার ১৪ জন, কুষ্টিয়ার একজন, সিরাজগঞ্জের একজন, মেহেরপুরের একজন এবং দিনাজপুরের একজন রোগী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। হাসপাতালে করোনা নিয়ে ভর্তি রয়েছেন ১২ জন। করোনার উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন ৫৩ জন।
খুলনা ব্যুরো জানায়, খুলনা জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৮ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। ২৯৭ টি নমুনা পরীক্ষায় ৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়। শনাক্তের হার ২ দশমিক ৬৯ শতাংশ। গত ৬ দিন ধরে খুলনায় করোনায় কোনো প্রাণহানি ঘটেনি।
নারায়ণগঞ্জ থেকে স্টাফ রিপোর্টার জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৮৩ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এতে ১৩ জন আক্রান্ত হয়েছে। তবে নতুন করে কোন মৃত্যু নেই। মৃত্যুর সংখ্যা ৩২৬ জনেই আছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।