পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের সঙ্গে বিএনপির দুই মেয়াদের শাসনামলের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপিকে কে ভোট দেবে? আমি সব সাংবাদিকদের জিজ্ঞেস করি যে কারা কেন? কী কারণে? কোন স্বপ্নে? কী সুখে? কোন আশার আলো দেখে বিএনপিকে বা অন্যদেরকে ভোট দেবে? সেটা আমাকে একটু বলেন, শুনি একটু। জেনে রাখি। আর আমরা কিছু করলাম কি-না দেশের জন্য সেটাও একটু তুলনা করেন। এত সুবিধা পেয়ে গালিটা আমার ওপর দিয়ে বা আওয়ামী লীগের ওপর দিয়ে যাবে- এই তো? এটা আমাদের বাঙালির চরিত্রেই আছে। তাদেরকে ভোট দেবে কে আগে সেটা জিজ্ঞাসা করেন। এতিমের অর্থ আত্মসাৎ, ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলা, দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা, অগ্নিসন্ত্রাদের দায়ে তাদের নেতৃত্বের দুজন দণ্ডিত আসামি, একজন দেশান্তরী। তারা যে ইলেকশন করতে পারবে, জিতবে সেই বিশ্বাসটাই তো তাদের নষ্ট হয়ে গেছে। তারা জানে, বিজয়ের কোনো সম্ভাবনাই তাদের নেই। এখন তারা ইলেকশনকে কন্ট্রোভারসিয়াল করতে চায়। তারা মানুষের মনে দ্বিধা তৈরি করতে চায়, মানুষের ক্ষতি করতে চায়। মানুষ কেন তাদের ভোট দেবে?
আজ সোমবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৬তম অধিবেশনে অংশগ্রহণ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় গণভবনে উপস্থিত থাকার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে ভিডিও কনফারেন্সে গণভবনের সঙ্গে সংযুক্ত ছিলেন সাংবাদিকরা। সংবাদ সম্মেলন পরিচালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব ইহসানুল করিম। শেখ হাসিনা বলেন, এখন যেসব রাজনৈতিক দল বিশেষ করে বিএনপিসহ যারা কথা বলে আসলে তারা নির্বাচন নিয়ে যে প্রশ্ন তোলে এই দলের জন্মটা কীভাবে? এই দলটি কি কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধি দ্বারা প্রতিষ্ঠিত? বা এমন কোনো নেতৃত্ব যে নেতৃত্ব বাংলাদেশে কোনো দিনও জনসাধারণের মৌলিক চাহিদা নিয়ে আন্দোলন করেছে, সংগ্রাম করেছে বা কিছু করেছে? তা তো না। অত্যন্ত সুবিধাবাদী এবং বলতে গেলে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীর হাতে তৈরি করা সংগঠন।
সরকার প্রধান বলেন, যারা এই দলটাকে তৈরি করেছিল তাদের হাতে লালিত-পালিত ছিল। যতদিন পর্যন্ত তাদের কাছ থেকে সহযোগিতা পেয়েছে ততদিন পর্যন্ত তারা নির্বাচিত হতে পেরেছে। আমি শুধু বিএনপিকে একটা কথাই বলব যে, ২০০৮ সালের নির্বাচন নিয়ে তাদের তো কোনো অভিযোগ নেই। ২০০৮ সালের নির্বাচনে তারা জিততে পারেনি কেন? তখন প্রশ্ন তোলেনি কেন? এরপরে যতটা নির্বাচন হয়েছে সেখানে মানুষ তো ভোট দিয়েছে। মানুষ ভোট দেয়নি তা তো না।
শেখ হাসিনা বলেন, একটা দল কীভাবে জিতবে? তার নেতৃত্ব কেথায়? একজন এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করে সাজাপ্রাপ্ত আসামি। তাদেরকে নেশধত্বে রেখেছে, তাহলে জনগণ কোন ভরসায় ওই দলকে ভোট দেবে আমাকে সেটা বুঝিয়ে বলেন। সাধারণত জনগণ কখন ভোট দেয়? তারা তো দেখে যে ক্ষমতায় যাবে কে। যদি এখন এ রকম হয় যে একজন এতিমের অর্থ আত্মসাৎকারী আরেকজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি তারা তো ইলেকশনও করতে পারবে না।
তিনি বলেন, ফলাফলটা হচ্ছে যে তাদের ভেতরে যে একটা বিশ্বাস যে ইলেকশনে তারা জিতবে বা ক্ষমতায় যেতে পারবে সেই বিশ্বাসটা তাদের নেই। হারিয়ে গেছে। তারা জানে তাদের কোনো সম্ভাবনা নেই। সম্ভাবনা যখন নেই তখন এটাকে যেভাবেই হোক একটা কন্ট্রোভার্সিয়াল করা। মানুষের ভেতরে একটা বিভেদ সৃষ্টি করা।
এ সময় কিছু ছবি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেখেন তখন কী অবস্থা মানুষের, আতঙ্কে মানুষ। মানুষের জীবনের কোনো নিরাপত্তা ছিল না। বলতে গেলে ১ অক্টোবর থেকে যে অত্যাচার শুরু হলো। যেভাবে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী মানুষকে অত্যাচার করেছে সেভাবে ধর্ষণ করা, মানুষকে হত্যা করা। সেখানে কেউ সাহস করে মামলা করবে? একমাত্র পূর্ণিমা সাহস করে মামলা করেছিল বলে এলাকা থেকে চলে যেতে হলো। তিনি বলেন, অত্যাচারিত আমি হলাম বেশি। প্রথমবার তো আমাকেই গ্রেফতার করা হলো। তারপর ২০০৮ এ নির্বাচনে জনগণ আবার আওয়ামী লীগকে ভোট দিলো। কেন ভোট দিলো? ৯৬ থেকে ২০০১ সালে অন্ততপক্ষে জনগণ এটুকু পেয়েছিল যে, সরকার মানে জনগণের সেবক। কিছু হলেও উন্নতি হয় দেশের, মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়।
সরকার প্রধান বলেন, ২০০৮-এ আমরা ঘোষণা দিলাম ডিজিটাল বাংলাদেশ। তখনো কত ব্যঙ্গ করা হলো এই কথা নিয়ে। আজকে কি ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়নি? বরং আমাদের এখানে তো আরও চমৎকার সিস্টেম। আমি তো আমেরিকাতেও এ রকম ভিডিও কনফারেন্সিং করলাম। আমি তো দেখি সেখানে থেকে আমাদের এখানে অনেক সুন্দর ব্যবস্থা। আমি তো একসঙ্গে সারা বাংলাদেশে যোগাযোগ রেখে কাজ করতে পারি। করোনা যখন হয়েছে তখন আমি সেটা করেছি প্রত্যেকটা জেলায় জেলায়।
জাতিসংঘে টিকাকে বৈশ্বিক সম্পদ বিবেচনার আহ্বান :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তার সাম্প্রতিক জাতিসংঘে সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ প্রসঙ্গে বলেছেন, টিকা বৈষম্য দূরিকরণে আমি কোভিড-১৯ টিকাকে বৈশ্বিক সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করার জন্য বিশ্ব নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানাই। সফর প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, এছাড়া আমি কোভিড-১৯ মহামারির কারণে জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর ক্ষতি কমানো, ধনী ও শিল্পোন্নত দেশগুলোর কার্বন নিঃস্বরণ হ্রাস, ক্ষতিপূরণ প্রদান, টেকসই অভিযোজনের জন্য অর্থায়ন ও প্রযুক্তির অবাধ হস্তান্তরের অনুরোধ করি।
‘হায় হায় কোম্পানি’র বিরুদ্ধে সচেতন করলে মানুষ বিপদে পড়ে না :
দেশে কিছু ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের সাম্প্রতিক প্রতারণার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মানুষের দুঃসময়ে কিছু প্রতারক তাদের টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করে। যখন এসব ‘হায় হায় কোম্পানি’ তৈরি হয়, গণমাধ্যম একটু সচেতন করলে মানুষ আর বিপদে পড়ে না। আমরা চেষ্টা করব তাদের (প্রতারিতদের) টাকা হাতে পৌঁছে দিতে। এজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রথম প্রথম তো একটু খাওয়াতেই হয় :
সরকার কৃষিপণ্য রফতানির দিকে নজর দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বাংলাদেশের আমের স্বাদ একদম আলাদা। এবার আম পাঠালাম। প্রথম প্রথম তো একটু খাওয়াতেই হয়। তারপর আস্তে আস্তে পাঠাতে হয় তাই না, সেই ব্যবস্থা নিচ্ছি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা বিশেষ করে কৃষিজাত পণ্য রফতানির দিকে নজর দিচ্ছি। তার জন্য প্রথমেই দরকার ফসল ক্ষেত থেকে তোলার পর তা সংরক্ষণ এবং কার্গোতে তুলে দেওয়া। তার জন্য কার্গো ভিলেজ করতে হবে। যেখানে বিভিন্ন চেম্বার থাকবে। কোন ফসল-কোন তরকারিটা হবে, কোনটা কত ডিগ্রি তাপমাত্রায় ভালো থাকে এগুলোর কিন্তু আন্তর্জাতিক গবেষণার ফলাফল আছে। আর আমি নিজে নেদারল্যান্ডসে দেখেছি, আমাদের দেশেও এটা করব। ক্ষেত থেকে কার্গোতে নিয়ে আসার জন্য সেই ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে। এখন আমরা কার্গো ভাড়া করে বিদেশে পাঠাই, কিন্তু আমাদের নিজস্ব কয়েকটা কার্গো দরকার।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফসল প্রক্রিয়াজাত করে যদি আমরা রফতানি করতে পারি, তাহলে আরও বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারব। আমি মনে করি, কৃষিপণ্য রফতানি করে আমরা প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারব। তিনি বলেন, আমাদের পরবর্তী লক্ষ্য হচ্ছে আইসিটি ডিভাইস রফতানি। সেই সঙ্গে কৃষিপণ্য, খাদ্যপণ্য প্রক্রিয়াজাত করা। এভাবে একটার পর একটা করলে বাংলাদেশে আর কোনো আর্থিক সমস্যা থাকবে না।
শরণার্থী থাকলে কিছু লোকের ব্যবসা ভালো হয় :
রোহিঙ্গা ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর অবস্থান তুলে ধরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, শরণার্থী থাকলে কিছু লোকের বোধ হয় একটু লাভই হয়, ব্যবসা ভালো হয়। তারা এখানে রোহিঙ্গাদের জন্য কিছু করার বিষয়টি যত বেশি দেখে, প্রত্যাবাসনের দিকে তত নজর দেয় না। অনেক প্রস্তাব আমরা পাই; এটা করা হোক, ওটা করা হোক। সঙ্গে সঙ্গে আমরা বলি করেন, মিয়ানমারে করেন। আমার এখানে করার তো দরকার নেই। ওদের নিয়ে যান। এখানে যেটুকু করার আমরা করি।
প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, ১৯৯২ সাল থেকেই তারা (রোহিঙ্গারা) আছে। ৩ লাখের মতো ছিল। বাকিরা চলে গেল। পরে আসলো ৭-৮ লাখ। ১১ লাখে দাঁড়ালো। আর পাকিস্তানি শরণার্থী তো সেই ১৯৪৮ সাল থেকেই আছে। তাদের তো আর ফেরতই নিলো না। সেটা আবার সবাই ভুলেও গেছে যে, আমরা আরো এক বিশাল অঙ্কের শারণার্থী পালন করছি।
তিনি আরো বলেন, এখন যেহেতু একটা পরিবর্তন এসেছে আমি আন্তর্জাতিক সংস্থাকে বলেছি, আপনারা এই সময়ে কেন চাপ দেন না? কারণ এরা আমাদের পুরো পরিবেশটাকেই নষ্ট করেছে। আমরা ছোটবেলায় উখিয়া গিয়েছিলাম, সেখানে ছিল গভীর জঙ্গল, পাহাড়ি পথ ধরে যেতে হয়েছে। চারিদিকে কোথাও বাঘের পায়ের ছাপ, কোথাও হাতির পায়ের ছাপ; আমরা নিজেরাই দেখেছি। আর সেই জায়গা এখন ন্যাড়া মাথা হয়ে গেছে, জঙ্গলের চিহ্ন নেই।
মুজিববর্ষে জাতিসংঘে বৃক্ষরোপণ দেশের জন্য বিরল সম্মান :
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে জাতিসংঘ সদর দফতরে বৃক্ষরোপণ দেশের জন্য বিরল সম্মান বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, জাতিসংঘ সদর দফতরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে একটি স্থায়ী বৃক্ষরোপণ করা হয়েছে। তার নিচে একটি বেঞ্চ স্থাপন করা হয়েছে। জাতিসংঘ সদর দফতরে কোনো রাজনৈতিক নেতার জন্য এ ধরনের উদ্যোগ এটিই প্রথম। বাংলাদেশের জন্য এটি একটি বিরল সম্মান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যেও বাংলাদেশ যে অবিচলভাবে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জনে এগিয়ে যাচ্ছে, এসডিজি পুরস্কার তারই বিশ্ব স্বীকৃতি। আমি দেশের জনগণকে এই পুরস্কার উৎসর্গ করি।
জাতিসংঘে রোহিঙ্গা ইস্যুতে ব্যাপক আলোচনা :
এবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে রোহিঙ্গা সঙ্কট এবং এর স্থায়ী সমাধানের বিষয়টি ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ আলোচনায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
গবেষণায় জোর দিতে হবে :
বিভিন্ন কাজে গবেষণায় জোর দেয়ার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ক্লাসের পর গবেষণা না করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস করান, ডাক্তাররা সরকারি চাকরি শেষে প্রাইভেট প্র্যাকটিস করেন। তাদের টাকা দরকার, গবেষণার দরকার নেই। গবেষণায় অর্থ বরাদ্ধের কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে দেখি কোনো গবেষণা নেই, কোনো বরাদ্ধ নেই। তখন থেকেই গবেষণায় বরাদ্ধ রাখার ব্যবস্থা করেছি। এটা আরো বাড়বে। তিনি বলেন, কিছু গবেষণা যে হচ্ছে না তা না, সারা বছরই মানুষ এখন লাউ, সিম, টমেটো খেতে পারে। এটা গবেষণার ফসল। তবে আমি যেহেতু আছি, গবেষণা আরো বাড়বে আশা করি। আমাদের এখন চিন্তা স্বাস্থ্য ও বিজ্ঞানে গবেষণা বাড়ানো।
তালেবান নিয়ে ভয় নয়, সচেতনতা জরুরি :
এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, আফগানিস্তানে তালেবানের ক্ষমতায় আসার বিষয়ে ভয়ের কিছু নেই। তবে জনগণকে সচেতন হতে হবে। এক্ষেত্রে গণমাধ্যমে ভূমিকা পালন করতে হবে। লেখালেখি, টকশো, আলোচনার মাধ্যমে জনগণকে বুঝাতে হবে জঙ্গিবাদ একটি অভিসাপ। দেশের উন্নয়ন অগ্রগতি থেমে যায় জঙ্গিবাদের কারণে। এর দ্বারা ক্ষতি ছাড়া লাভ নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।