পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে তার সম্মানে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের উত্তর লনের বাগানে একটি বেঞ্চ উৎসর্গ এবং সেই সঙ্গে একটি বৃক্ষ রোপণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় বেলা সাড়ে ১১টায় তিনি এই বৃক্ষ রোপণ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা সব সময় শান্তির জন্য সংগ্রাম করেছেন। দরিদ্র মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্যই ছিল তার এই সংগ্রাম। সেখানে বাংলাদেশের দরিদ্র মানুষের কথাও যেমন তিনি ভেবেছেন, তেমনি সারা বিশ্বের ক্ষুধা ও দারিদ্র্য জর্জরিত, শোষিত-বঞ্চিত মানুষের কথাও তিনি বলেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব করো সঙ্গে বৈরিতা নয়, এটাই ছিল তার লক্ষ্য। কারণ, এতে করেই শান্তি আসবে এবং শান্তির সন্ধানেই তিনি ছিলেন। শান্তির জন্যই তিনি সংগ্রাম করেছেন। আর শান্তি ছাড়া কখনো কোনো দেশের উন্নতি হয় না।
তিনি বলেন, এখানে একটি বৃক্ষরোপণ করা হলো সেই সেপ্টেম্বর মাসে যে মাসে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় (১৭ সেপ্টেম্বর) এবং তারপরই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিসংঘে আসেন এবং এখানে বাংলায় ভাষণ প্রদান করেন (২৫ সেপ্টেম্বর)।
কাজেই, সেই মাসে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের উত্তরের লনের বাগানে বৃক্ষরোপণ করা হলো এবং একটি চেয়ার উৎসর্গ করা হলো। এই বৃক্ষটাও শতবর্ষের ওপর টিকে থাকবে এবং শান্তির বারতাই বয়ে বেড়াবে বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বৃক্ষ যেমন পরিবেশ রক্ষা করে তেমনি মানুষকে খাদ্য ও ছায়া দেয়। আর মানুষের জীবনকেও রক্ষা করে।
এ জন্য তিনি জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি এবং জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধিসহ প্রবাসী বাংলাদেশিদের ধন্যবাদ জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।