পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মজুত ফুরিয়ে যাওয়ায় চট্টগ্রামে মডার্না ও সিনোফার্মের টিকা প্রয়োগ বন্ধ হয়ে গেছে। আকস্মিকভাবে টিকা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় টিকা গ্রহীতাদের মধ্যে রীতিমত হাহাকার চলছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর থেকে আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতাল, চসিক জেনারেল (মেমন) হাসপাতালসহ প্রতিটি টিকাকেন্দ্রে ছিল উপচেপড়া ভিড়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার পর বলা হয় মজুত ফুরিয়ে গেছে। এতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা লোকজন। পরিস্থিতি সামাল দিতে মেমন হাসপাতাল এলাকায় পুলিশ তলব করতে হয়। ক্ষুব্ধ লোকজনকে সরাতে সেখানে মৃদু লাঠিচার্জ করে পুলিশ।
টিকা না থাকায় নগরীর প্রায় প্রতিটি কেন্দ্রেই মডার্নার টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া বন্ধ হয়ে যায়। আর মডার্নার টিকার দ্বিতীয় ডোজও কার্যত বন্ধ। তবে সীমিত পরিসরে কোনো কোনো কেন্দ্রে এই টিকা দেওয়া হয়। সিভিল সার্জন সেখ ফজলে রাব্বি ইনকিলাবকে বলেন, টিকা না থাকায় মডার্নার টিকার প্রথম ডোজ প্রদান প্রায় সব কটি কেন্দ্রে বন্ধ রয়েছে। যাদের মডার্নার সামান্য টিকা ছিল তারা স্বল্প পরিসরে প্রয়োগ করেছে। তবে অ্যাস্ট্রেজেনাকার দ্বিতীয় ডোজ চলছে। দু-এক দিনের মধ্যে মডার্নার টিকা চলে আসবে জানিয়ে তিনি বলেন, তখন নতুন করে দ্বিতীয় ডোজ চালু করা হবে। আর উপজেলা পর্যায়ে সিনোফার্মের টিকাদান চলছে। পরবর্তীতে চালান আসলে মহানগরীতেও এ টিকা প্রয়োগ শুরু হবে।
টিকাগ্রহীতারা বলছেন, রেজিস্ট্রেশন করে দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর টিকা গ্রহণের এসএমএস পেলেও তারা টিকা নিতে পারেননি। টিকা ফুরিয়ে গেছে এমন ঘোষণাও আগে দেয়া হয়নি। এতে শত শত মানুষকে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। টিকা কখন থেকে শুরু হবে সে ব্যাপারেও স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা স্পষ্টভাবে জানাতে পারছেন না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।