পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পবিত্র কোরআনুল কারিমের তেলাওয়াত বন্ধ থাকার কারণে দিন দিন করোনা মহামারি বাড়ছে। এই মহামারি থেকে মুক্তির জন্য হাফেজি মাদরাসাগুলো খুলে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের নেতৃৃবৃন্দ। নেতৃবৃন্দ বলেন, কোরআন তেলাওয়াত বন্ধ থাকার কারণে আল্লাহর রহমত থেকে আমরা দূরে সরে যাচ্ছি। দিন দিন করোনা মহামারি আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে। এ থেকে মুক্তির জন্য নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত এবং আল্লাহর দরবারে ক্ষমা প্রার্থনা, তওবা ও ইস্তিগফারের কোন বিকল্প নেই।
আজ রোববার এক বিবৃতিতে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শায়খুল হাদিস হাফেজ মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরী, নির্বাহী সভাপতি মাওলানা আব্দুর রহিম ইসলামাবাদী, মহাসচিব শায়খুল হাদিস হাফেজ মাওলানা ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, সিনিয়র সহ-সভাপতি শাইখুল হাদিস মুফতি শেখ মুজিবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আব্দুল মালিক চৌধুরী, মাওলানা আব্দুল হক কাওছারী, সহকারী মহাসচিব মুফতি রশিদ বিন ওয়াক্কাস, সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি রেজাউল করিম, যুব বিষয়ক সম্পাদক মুফতি রেদওয়ানুল বারী সিরাজী, মুফতি আতাউর রহমান খান ও মাওলানা আবু বকর সরকার এসব কথা বলেন। নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা দেখেছি যখন করোনা মহামারিতে পুরো জাতি যখন হতাশা, বিপদগ্রস্থ ও আতঙ্কে ছিল। ঠিক সেই কঠিন মুহূর্তে পুরোদেশের হাফেজি মাদরাসাগুলো খুলে দিয়েছিল সরকার। লক্ষ লক্ষ হিফজ শিক্ষার্থীদের কোরআন তেলাওয়াতের বরকতে করোনা মহামারি কমতে ছিল। জনসাধারণও স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরে গিয়েছিল। নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াতের প্রাণকেন্দ্র হাফেজি মাদরাসাগুলো দ্রুতসময়ে খুলে দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।