পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১৫ মাস দরে বন্ধ। একইসঙ্গে করোনা মহামারিসহ নানা জটিলতায় দীর্ঘদিন আটকে ছিল প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি। এমনকি সরকারি কর্মকমিশনের চূড়ান্ত সুপারিশ পাওয়ার পরও নিয়োগ আটকে ছিল মাধ্যমিক স্কুলের ২ হাজার ১২১ জন শিক্ষকের। অবশেষে এসব পদোন্নতি ও চূড়ান্ত নিয়োগ দেওয়া শুরু করেছে শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এই সঙ্গে ‘সিনিয়র শিক্ষক’ পদ, অধ্যাপক পদসহ নানা পদে ৫৪৫২ জনের পদোন্নতি দেয়া হয়েছে।
প্রথমবারের মতো পদোন্নতি পেলেন সরকারি মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষকরা। একসঙ্গে ৫ হাজার ৪৫২ জনের পদোন্নতি এর আগে কখনও হয়নি। ৩ বছর আটকে থাকার পর পদোন্নতি পেলেন শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারাও। ১ হাজার ৮৪ জনকে সহকারী থেকে সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। পদোন্নতির প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সহকারী শিক্ষক (১০ম গ্রেড, ২য় শ্রেণি) থেকে সিনিয়র শিক্ষক’ (৯ম গ্রেড, প্রথম শ্রেণি, নন-ক্যাডার) পদে ৫ হাজার ৪৫২ জন শিক্ষকের পদোন্নতি ও পদায়ন করা হলো। এর আগে গত ২৭ জুন সরকারি কর্মকমিশন পদোন্নতির সুপারিশ করে। এদিকে প্রভাষক থেকে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দিতে আড়াই হাজার শিক্ষকের তালিকাও প্রস্তুত। যেকোনো সময় বিভাগীয় পদোন্নতির সভা ডাকবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পেয়েও পদোন্নতি না পাওয়ায় হতাশ ছিলেন প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকরা। অবশেষে সে পদোন্নতির জটও খুলতে যাচ্ছে। সব মিলে করোনাকালীন সরকারের এসব পদক্ষেপে খুশি তারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।