পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অনুমতি পেলেও অগ্রগতি না থাকায় কয়লা ভিত্তিক ১০টি বিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিল করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মোট উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ৮৭১১ মেগাওয়াট।
রোববার (২৭ জুন) দুপুরে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বাতিলের খাতায় থাকা এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে, পটুয়াখালী ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, উত্তরবঙ্গ ১২০০ মেগাওয়াট সুপার থারমাল পাওয়ার প্লান্ট, মাওয়া ৫২২ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, ঢাকা ২৮২ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, চট্টগ্রাম ২৮২ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, খুলনা ৫৬৫ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, মহেষখালী ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, মহেষখালী (২) ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ৭০০ মেগাওয়াট আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প ও সিপিজিসিবিএল-সুমিতোমো ১২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প।
এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাতিল হওয়ায় কোনো প্রভাব পড়বে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিলম্বিত হচ্ছিল, তাই বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা সেভাবেই পরিকল্পনা নিয়েছি এতে কোনো সংকট তৈরি হবে না। নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়ে চূড়ান্ত ধাপে রয়েছি। এখন আর কোনো সংকট নেই।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, অনেকে সৌর বিদ্যুতের কথা বলেন, এখনও এই বিদ্যুতের দাম বেশি। আমরা চাই সবার জন্য সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ নিশ্চিত করতে। যতো দ্রুত বিদ্যুৎ দিতে পারবো ততোদ্রুত দেশের উন্নয়ন হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।