পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আসন্ন লকডাউন প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানিয়েছেন, এবারও লকডাউনে গরিবদের 'টেক কেয়ার' করব, নতুন কিছু করব। আমাদের প্রধানমন্ত্রী সব সময় গরিবদের টেক কেয়ার করেন।
আজ শনিবার দুপুরে ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে অনলাইন ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, একটি বিষয়ে আপনারা কনসার্ন, আমি নিজেও কনসার্ন। সেটা হলো আমাদের ভ্যাকসিনেশন, এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। যত দ্রুত সম্ভব এটা আমাদের করতে হবে এবং সেটা করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, আমরা সব সময় ভালোটাই প্রত্যাশা করি। এখনও আমাদের সেটাই প্রত্যাশা। আমাদের চলতি অর্থবছরে যে ধরনের প্রজেকশন ছিল, সেগুলো কিন্তু আমরা অ্যাচিভ করতে পেরেছি। এটা অবিশ্বাস্য মনে হবে। সবচেয়ে কঠিন খাত হলো রেভিনিউ জেনারেশন, সেটাও আমাদের ১৭ শতাংশ গ্রোথ হয়েছে। ফরেন এক্সচেঞ্জ রিজার্ভেও গ্রোথ আছে।
তিনি আরো বলেন, যারা এক সময় বলেছিলেন রেমিট্যান্স আসবেনা, বেচা-কেনা করে মানুষ দেশে চলে এসেছে বলে রেমিট্যান্স পাঠানোর মতো কেউ থাকবেনা। কিন্তু সেগুলো সব সত্যি হয়নি। সত্যি হয়েছে যেটি তাহলো এদেশের মানুষ যারা বিদেশে আছেন প্রবাসী ভাই-বোনরা, তারা দেশকে ভালোবাসেন। দেশের জন্য দায়বদ্ধতায় তারা বিশ্বাস করেন। সেই দায়বদ্ধ তার কারণে তারা সবকিছু মেনে নিয়ে রেমিট্যান্স প্রবাহ অব্যাহত রেখেছেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, এক বছরে ২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স থেকে, যা সব সময়ের চেয়ে সর্বোচ্চ। এমনটা আর কখনও হবে কিনা জানিনা। আল্লাহ আমাদের প্রতি সদয় ছিলেন। এবারও আমরা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করব, তিনি আমাদের সুস্থ রাখবেন এবং আমাদের জীবন সুন্দর হবে।
তিনি বলেন, বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি। সবাই জানেন সময়টা ভালো যাচ্ছে না। শুধু আমাদের নয়, সারা পৃথিবীতে একটা সংকট চলছে। তাই যেটা প্রয়োজন সেটাই খরচ করছি। আমরা অপচয় বন্ধ করেছি। করোনা সংকটে অহেতুক খরচ একেবারে বন্ধ করে দিয়েছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।