পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
জনস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে দেশের রেস্টুরেন্টগুলোতে ‘নির্দিষ্ট ধূমপান এলাকা’ নিষিদ্ধ চান বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। বৃহষ্পতিবার (১৭ জুন) বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি ও ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ভূমিকা’ র্শীষক এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় এ দাবি জানানো হয়।
বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সহ-সভাপতি আনোয়ার হোসেন মৃধার সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি মো. রেজাউল করিম সরকার রবিন, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মো. ফিরোজ আলম সুমন, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মোহাম্মদ আন্দালিব, কোষাধ্যক্ষ তৌফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি ও কক্সবাজার রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি নাইমুল হক চৌধুরী, ক্যাম্পেইন ফর টোবাকো ফ্রি কিডস বাংলাদেশের লিড পলিসি এডভাইজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, গ্র্যান্টস ম্যানেজার আবদুস সালাম মিয়া, সিনিয়র পলিসি এ্যাডভাইজার মো. আতাউর রহমান মাসুদ, ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের সহকারী পরিচালক মো. মোখলেছুর রহমান প্রমুখ।
ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের প্রোগ্রাম অফিসার শারমিন আক্তার রিনির সঞ্চালনায় সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন তামাক নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের সমন্বয়ক মো. শরিফুল ইসলাম।
ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের সহকারী পরিচালক মো. মোখলেছুর রহমান বলেন, রেস্তোরাঁকে পুরোপুরি ধূমপানমুক্ত করলে ধূমপানমুক্ত রেস্তোরাঁয় মহিলা শিশুসহ সকলে স্বস্তিবোধ করে ফলে গ্রাহক সমাগম বেশী হবে। এছাড়া অযথা টেবিল দখলে থাকে না ফলে গ্রাহক ফিরে যায় না, রেস্তোরাঁর পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকে, বিড়ি সিগারেটের আগুন থেকে দূর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকে না, মালিক, ম্যানেজার বা কর্মচারীরাও পরোক্ষ ধূমপানের ধোঁয়া হতে রক্ষা পাবে।
ক্যাম্পেইন ফর টোবাকো ফ্রি কিডস বাংলাদেশের গ্র্যান্টস ম্যানেজার আবদুস সালাম মিয়া বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের ধারা ৪ (১) অনুসারে, কোনো ব্যক্তি কোনো পাবলিক প্লেস এবং পাবলিক পরিবহনে ধূমপান করতে পারবেন না। তবে চার দেয়ালে আবদ্ধ নয় এমন রেস্তোঁরাসহ বেশকিছু ক্ষেত্রে পাবলিক প্লেসে ধূমপানের অনুমতি দেয়া হয়েছে। বর্তমানে অনেক হোটেল, রেস্টুরেন্ট, কফিশপ ইত্যাদি রয়েছে, যেগুলোর চারপাশ দেয়াল দ্বারা আবদ্ধ নয়। এজন্য রেস্তোঁরাসমূহে তামাক ব্যবহার পুরোপুরি নিষিদ্ধ করতে হবে।
বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সহ-সভাপতি আনোয়ার হোসেন মৃধা বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে রেস্টুরেন্টগুলোকে পুরোপুরি ধূমপানমুক্ত করার লক্ষ্যে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি কাজ করে যাবে। এজন্য আমাদের পক্ষ থেকে যে কোন প্রকারের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।
ক্যাম্পেইন ফর টোবাকো ফ্রি কিডস বাংলাদেশের লিড পলিসি এডভাইজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, যিনি ধূমপান করেন না তার অধিকার আছে পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতির হাত থেকে নিজেকে রক্ষার জন্য। অথচ পরোক্ষ ধূমপানে ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যাই বেশি। যেহেতু ধূমপানের ধোঁয়া নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। সেজন্য রেস্তোরাঁ সহ সব ধরনের পাবলিক প্লেসে ধূমপানের জন্য নির্ধারিত স্থান নিষিদ্ধ করা উচিত।
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ রেস্তোরাঁসমূহকে পুরোপুরি ধূমপান মুক্ত করার পক্ষে সভায় নিজেদের অভিমত ব্যক্ত করেন।
জনস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে দেশের রেস্টুরেন্টগুলোতে ‘নির্দিষ্ট ধূমপান এলাকা’ নিষিদ্ধ চান বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। বৃহষ্পতিবার (১৭ জুন) বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি ও ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ভূমিকা’ র্শীষক এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় এ দাবি জানানো হয়।
বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সহ-সভাপতি আনোয়ার হোসেন মৃধার সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি মো. রেজাউল করিম সরকার রবিন, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মো. ফিরোজ আলম সুমন, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মোহাম্মদ আন্দালিব, কোষাধ্যক্ষ তৌফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি ও কক্সবাজার রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি নাইমুল হক চৌধুরী, ক্যাম্পেইন ফর টোবাকো ফ্রি কিডস বাংলাদেশের লিড পলিসি এডভাইজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, গ্র্যান্টস ম্যানেজার আবদুস সালাম মিয়া, সিনিয়র পলিসি এ্যাডভাইজার মো. আতাউর রহমান মাসুদ, ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের সহকারী পরিচালক মো. মোখলেছুর রহমান প্রমুখ।
ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের প্রোগ্রাম অফিসার শারমিন আক্তার রিনির সঞ্চালনায় সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন তামাক নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের সমন্বয়ক মো. শরিফুল ইসলাম।
ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের সহকারী পরিচালক মো. মোখলেছুর রহমান বলেন, রেস্তোরাঁকে পুরোপুরি ধূমপানমুক্ত করলে ধূমপানমুক্ত রেস্তোরাঁয় মহিলা শিশুসহ সকলে স্বস্তিবোধ করে ফলে গ্রাহক সমাগম বেশী হবে। এছাড়া অযথা টেবিল দখলে থাকে না ফলে গ্রাহক ফিরে যায় না, রেস্তোরাঁর পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকে, বিড়ি সিগারেটের আগুন থেকে দূর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকে না, মালিক, ম্যানেজার বা কর্মচারীরাও পরোক্ষ ধূমপানের ধোঁয়া হতে রক্ষা পাবে।
ক্যাম্পেইন ফর টোবাকো ফ্রি কিডস বাংলাদেশের গ্র্যান্টস ম্যানেজার আবদুস সালাম মিয়া বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের ধারা ৪ (১) অনুসারে, কোনো ব্যক্তি কোনো পাবলিক প্লেস এবং পাবলিক পরিবহনে ধূমপান করতে পারবেন না। তবে চার দেয়ালে আবদ্ধ নয় এমন রেস্তোঁরাসহ বেশকিছু ক্ষেত্রে পাবলিক প্লেসে ধূমপানের অনুমতি দেয়া হয়েছে। বর্তমানে অনেক হোটেল, রেস্টুরেন্ট, কফিশপ ইত্যাদি রয়েছে, যেগুলোর চারপাশ দেয়াল দ্বারা আবদ্ধ নয়। এজন্য রেস্তোঁরাসমূহে তামাক ব্যবহার পুরোপুরি নিষিদ্ধ করতে হবে।
বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সহ-সভাপতি আনোয়ার হোসেন মৃধা বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে রেস্টুরেন্টগুলোকে পুরোপুরি ধূমপানমুক্ত করার লক্ষ্যে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি কাজ করে যাবে। এজন্য আমাদের পক্ষ থেকে যে কোন প্রকারের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।
ক্যাম্পেইন ফর টোবাকো ফ্রি কিডস বাংলাদেশের লিড পলিসি এডভাইজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, যিনি ধূমপান করেন না তার অধিকার আছে পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতির হাত থেকে নিজেকে রক্ষার জন্য। অথচ পরোক্ষ ধূমপানে ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যাই বেশি। যেহেতু ধূমপানের ধোঁয়া নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। সেজন্য রেস্তোরাঁ সহ সব ধরনের পাবলিক প্লেসে ধূমপানের জন্য নির্ধারিত স্থান নিষিদ্ধ করা উচিত।
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ রেস্তোরাঁসমূহকে পুরোপুরি ধূমপান মুক্ত করার পক্ষে সভায় নিজেদের অভিমত ব্যক্ত করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।