পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা মহামারিকালে দেওয়া নতুন বাজেটে ব্যক্তিশ্রেণির করমুক্ত আয়সীমা আগের মতোই থাকছে। অর্থাৎ বার্ষিক আয় যাদের ৩ লাখ টাকার কম, তাদের কোনও কর দিতে হবে না। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে এমন প্রস্তাব করেছেন। ২০২০-২১ করমুক্ত আয়সীমা ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ লাখ টাকা করেছিলেন অর্থমন্ত্রী। এবারের বাজেটেও করমুক্ত আয়সীমা ৩ লাখ টাকাই রাখা হয়েছে।
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০২০-২১ অর্থবছরে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের করহার উল্লেখযোগ্যভাবে কমানোর কারণে ২০২১-২২ অর্থবছরের জন্য ব্যক্তিশ্রেণির করদাতার জন্য বিদ্যমান করহার অপরিবর্তিত রাখার প্রস্তাব করছি। তিনি বলেন, ব্যক্তিশ্রেণির করদাতার জন্য বিদ্যমান এই করহার তৃতীয় লিঙ্গের করদাতাদের জন্যও প্রযোজ্য ছিল। তৃতীয় লিঙ্গের করদাতাদের সামাজিক আত্তীকরণের লক্ষ্যে বিশেষ বিধান চালুর পাশাপাশি তাদের করমুক্ত আয়ের সীমা ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করছি।
বাজেটে প্রতিবন্ধী ব্যক্তি করদাতার করমুক্ত আয়ের সীমা ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। গেজেটভুক্ত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা করদাতার করমুক্ত আয়ের সীমা ৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এলাকায় ন্যূনতম করের হার আগের মতোই ৫ হাজার টাকা।
অন্যান্য সিটি করপোরেশন এলাকায় ন্যূনতম করের হার ৪ হাজার টাকা এবং সিটি করপোরেশন ব্যতিত অন্যান্য এলাকায় অবস্থিত করদাতার ন্যূনতম করের হার ৩ হাজার টাকা। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার ব্যবসা সহজীকরণ ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর। বিশেষ করে ব্যক্তিশ্রেণির ব্যবসায়ী করদাতাদের করদায় লাঘবে সরকার সদা তৎপর। এ লক্ষ্যে ব্যক্তি করদাতাদের ব্যবসায়িক টার্নওভার করহার হ্রাস করে ০.৫ শতাংশের পরিবর্তে ০.২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।