পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গত বছরের মে মাসের তুলনায় এ বছরের মে মাসে রফতানি আয় প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে। গার্মেন্টস পণ্য রফতানিতে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা থেকে গত মাসে রফতানি থেকে আয় হয়েছে ৩ দশমিক ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। করোনা মহামারির প্রথম ধাক্কায় গত বছরের মে মাসে রফতানি আয়ে বড় ধরনের ধস নেমেছিল। ওই মাসে রফতানি হয়েছিল মাত্র ১ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য যা এক দশকের মধ্যে ছিল দ্বিতীয় সর্বনিম্ন।
রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, বিদায়ী অর্থবছরের ১১ মাসে গার্মেন্টস খাত থেকে বাংলাদেশের আয় হয়েছে ২৮ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলার। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১ দশমিক ১ শতাংশ। বাংলাদেশের জাতীয় রফতানি আয়ের প্রায় ৮৪ শতাংশই আসে এই খাত থেকে।
গার্মেন্টস পণ্যের মধ্যে নিটওয়্যার রফতানি থেকে এসেছে ১৫ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। আর ওভেন পণ্য থেকে আয় এসেছে ১৩ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার। এই দুই ধরনের পণ্য রফতানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে যথাক্রমে ২০ দশমিক ৫৫ শতাংশ ও ১ দশমিক ৮০ শতাংশ।
এই সময়ের মধ্যে পাট ও চামড়া পণ্য রফতানিতেও বড় ধরনের প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। ৩৩ দশমিক ২৩ শতাংশ রফতানি বেড়ে পাট পণ্য থেকে আয় হয়েছে ১ দশমিক ০৮ বিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে চামড়া রফতানি ১৪ দশমিক ৪৩ শতাংশ বেড়ে আয় এসেছে ৮৪৬ দশমিক ০৮ মিলিয়ন ডলার।
এর বাইরে হিমায়িত খাদ্য ও মাছ থেকে আয় হয়েছে ৪৩০ মিলিয়ন ডলার। কৃষিপণ্য থেকে ৯০৫ দশমিক ৯৯ মিলিয়ন ও ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য থেকে আয় হয়েছে ১৪৫ দশমিক ৪৪ মিলিয়ন ডলার। এই তিন ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে যথাক্রমে শূন্য দশমিক ৯৮ শতাংশ, ১৬ দশমিক ১৩ শতাংশ ও ১৮ দশমিক ৯৯ শতাংশ।
সার্বিকভাবে জুলাই থেকে মে পর্যন্ত ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ রফতানি বেড়ে আয় এসেছে ৩৫ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।