পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যশোর হাসপাতাল থেকে পালানো ভারতের করোনা ভ্যারিয়েন্ট বহনকারী চাঁদপুরের ইউনুস আলী নিজে নেগেটিভ হলেও তার ফুফু পজিটিভ।
এর আগে ছয়দিন পর গত বুধবার রাতে তাকে ফরিদগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ শহীদ হোসেনের নেতৃত্বে চাঁদপুর শহরের বিপনীবাগ এলাকা থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। এসময় তার সঙ্গে থাকা মা, ফুফু ও ফুফাতো বোনকে পুলিশি পাহারায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হয়। তিনি ১৪নং ফরিদগঞ্জ দক্ষিণ ইউনিয়নের চররামপুর গ্রামের বাসিন্দা।
গত বৃহস্পতিবার সকালে করোনা পরীক্ষার জন্য তার ও পরিবারের সদস্যদের নমুনা আবারো সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে ইউনুস গাজীসহ বাকিদের রিপোর্ট নেগেটিভ আসলেও তার ফুফুর রিপোর্ট পজেটিভ আসে। পজিটিভ রোগীকে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে করোনা আইসোলেশন ওয়ার্ডে এনে ভর্তি করা হয়। বাকিদের ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশন ওয়ার্ডে রয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী সার্জন ডা. কামরুল ইসলাম।
জানা যায়, গত ১৩ মে যশোর হাসপাতাল থেকে ভারতের করোনা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত ইউনুছ আলী পালিয়ে যান। তাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও পাওয়া যায়নি।
ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী সার্জন ডা. কামরুল ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে তাদের নমুনা চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। এরমধ্যে হাজেরা খাতুনের রিপোর্ট পজেটিভ এসেছে।
ফরিদগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ শহীদ হোসেন বলেন, তাকে ও পরিবারের সদস্যদেরকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আইসোলেশন ওয়ার্ডে পুলিশি পাহারায় রাখা হয়েছে।
চাঁদপুর সিভিল সার্জন ডা. মো. সাখাওয়াত উল্ল্যাহ জানান, বিষয়টি আমি জানতে পেরেছি। এদের মধ্যে একজনের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। নমুনাটি ঢাকায় পাঠানোর ব্যবস্থা করছি। এটি ভারতীয় করোনা ভ্যারিয়েন্ট বহনকারী কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।