পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পরিবারের সদস্যদের মৃত্যুঝুঁকিতে না ফেলে করোনা থেকে বাঁচতে যে যেখানে আছে, সেখানেই ঈদ উদযাপন করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একইসঙ্গে চলমান পরিস্থিতিতে সবার সুরক্ষার জন্য ছোটাছুটি না করে সবাইকে ধৈর্য্য ধরার আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ রোববার সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে বঙ্গবন্ধুর আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে যোগ দিয়ে পূর্বাঞ্চল নতুন শহর প্রকল্পে মূল অধিবাসী এবং ক্ষতিগ্রস্ত এক হাজার ৪৪০ জনের মধ্যে প্লট বরাদ্দ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, দেশের প্রতিটি মানুষকে মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিতে কাজ করছে সরকার। একইসঙ্গে তিনি বলেছেন, দেশের প্রতিটি ঘরেই আলো জ্বলবে, মানুষ শিক্ষিত হবে।
এ ছাড়া ঈদে ঘরমুখো মানুষের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি জানি ঈদের সময় মানুষ পাগল হয়ে ছুটছে। কিন্তু এই যে আপনারা একসঙ্গে যাচ্ছেন, এই চলার পথে ফেরিতে হোক, গাড়িতে হোক, যেখানেই হোক, কার যে করোনাভাইরাস আছে, আপনি জানেন না। কিন্তু, আপনি সেটা বয়ে নিয়ে যাচ্ছেন আপনার পরিবারের কাছে। বাবা-মা, দাদা-দাদি, ভাই-বোন—যে-ই থাকুক, আপনি কিন্তু তাকেও সংক্রমিত করবেন, তার জীবনটাও মৃত্যুর ঝুঁকিতে ফেলে দেবেন।’
‘একটা ঈদে কোথাও না গিয়ে নিজের ঘরে থাকতে কী ক্ষতিটা হয়? কাজেই আপনারা এই ছোটাছুটি না করে যে যেখানে আছেন, তিনি সেখানেই থাকুন। সেখানেই নিজের মতো করে ঈদটা উদযাপন করুন,’ বলেন প্রধানমন্ত্রী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।