পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা মহামারির কারণে বহুল কাঙ্ক্ষিত পদ্মা সেতু প্রকল্পের মেয়াদ আরও দুই বছর বাড়ানো হয়েছে বলে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা নাকচ করে দিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি জানিয়েছেন, এমন কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। ২০২২ সালের জুনেই এই সেতু যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে।
গতকাল নিজের সরকারি বাসভবন থেকে নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়, পদ্মা সেতু প্রকল্পের মেয়াদ আরও দুই বছর বেড়েছে। আগামী ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত এর মেয়াদ বাড়িয়েছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। তবে এক বছর পর দেশের বৃহত্তম এ সেতু যান চলাচলের উপযুক্ত হবে। যাচাই-বাছাই শেষে মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাবে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান সই করেছেন বলেও জানানো হয় খবরে।
তবে এই খবর নাকচ করে দিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী জানান, বিভিন্ন গণমাধ্যমে করোনার কারণে পদ্মা সেতু প্রকল্পের মেয়াদ আরও দুই বছর বাড়ানো হয়েছে বলে যে প্রতিবেদন করা হয়েছে তা সত্য নয়। মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, আগামী বছর জুনের মধ্যেই পদ্মা সেতুর কাজ সমাপ্ত হবে এবং যানচলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে।
সংবাদ ব্রিফিংয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ঐতিহাসিক ৭ মে বাংলাদেশের গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষের কাছে একটি স্মরণীয় দিন। ২০০৭ সালের এই দিনে তৎকালীন তত্ত্বাধায়ক সরকার ঘোষিত জরুরি অবস্থা চলাকালীন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসা শেষে শত প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে দিশে ফিরে আসেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা কোনো অন্যায় করেননি বলে বুকে ছিল তার অসীম সাহস। এদেশের মাটি ও মানুষই শেখ হাসিনার রাজনীতির মূল শক্তি। তাইতো কোনো ষড়যন্ত্রই দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে সেদিন ঠেকিয়ে রাখতে পারেনি।
শেখ হাসিনা রাজনৈতিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বলেই প্রত্যক্ষ করেছেন ইতিহাসের নানান বাঁকবদল, এ কথা জানিয়ে তিনি বলেন, পিতা মুজিব শেখ হাসিনার রাজনীতির গুরু। পিতার মতই ভালোবাসেন দেশের মানুষকে। তাইতো গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করতে শত বাধা পেরিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশে এসেছিলেন বলেই সেদিন জনগণের চাপে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাধ্য হয়েছিল নির্বাচন দিয়ে সরে যেতে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।