পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, আমাদের কৃষি খাতের যে যে জায়গায় হাত দেয়া উচিত সেখানে আমরা সহযোগিতা করব। কৃষিই আমাদের লাইফলাইন। সুতরাং সব ধরনের কৃষিজাত প্রোডাক্টে আমরা আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করব। এবং আমাদের যারা শিক্ষিত কৃষিতে আসতে চায় তাদের উৎসাহিত করার জন্য কিছু কিছু প্রণোদনা রেখে আমরা চেষ্টা করব। আর কৃষি ম্যানুয়াল থেকে ম্যাকানাইজড হবে, সেটা আমরা অলরেডি কাজ শুরু করেছি। গতবার বাজেটেও এ বিষয়ে আমাদের বক্তব্য ছিল, কিছু অর্থও আমরা সেই খাতে রেখেছিলাম। আমি মনে করি আমাদের কৃষি অনেক ভালো কাজ করছে এবং কৃষিকে আরও গতিশীল, বেগবান ও শক্তিশালী করার জন্য যা যা প্রয়োজন সরকার তা করবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি প্রাক-বাজেট আলোচনা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান। ৮-১০ লাখ টন চাল আমদানির অনুমতির পরও বাজারে চালের দাম অনেক বেশি, এর কারণ জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ধান, চাল এবং গম প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল। আমরা দাবি করি- আমরা খাদ্যশস্যে স্বাবলম্বী। খাদ্যশস্যে আমরা স্বাবলম্বী হতে পারি সেই বছর যে বছর আমাদের প্রকৃতি স্বাভাবিক থাকে। যদি প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ আসে সেটা আমরা মেইনটেইন করতে পারি না। আমাদের এখানে যে পরিমাণ জমি, দক্ষতা ও সক্ষমতা আছে তা যথাযথ কাজে লাগাতে পারলে আমরা সফল সেই বছর।
তিনি বলেন, ‘গত বছরও আমাদের অনেক বোরো নষ্ট হয়েছে, সেখানে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের জন্য একটি প্যাকেজ নেয়া হচ্ছে, সেভাবেই কাজটি করা হচ্ছে। ভারতেও সেভাবে কৃষিতে সফলতা পায়নি। আমাদের পাশের যেসব দেশ যেমন থাইল্যান্ড তাদেরও ঘাটতি আছে। করোনাভাইরাসের কারণে সারাবিশ্বই আমাদের চেয়ে অনেক দেশ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এর কারণে কৃষিকাজ কৃষকরা করতে পারেনি। স্বাভাবিক কাজ যেমন ব্যাহত হয়েছে তেমনি কৃষিও ব্যাহত হয়েছে। এর কারণে সরবরাহ কমে গেছে, ফলে চালের দামটা বেশি।’
অর্থের অপচয়রোধসহ বিভিন্ন বিষয়ে গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের পরামর্শের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাজেট প্রণয়নের জন্য আমাদের একটি টিম আছে, সেই টিম কাজগুলো করবে। আমরা পরামর্শগুলো পেয়েছি, সেগুলো আমরা বিবেচনা করব। আমরা টিম নিয়ে আবার একসাথে বসব, বসে সেখানে সিদ্ধান্ত নেবো যে, এর মধ্যে কোনগুলো বাজেট প্রণয়নে কাজে লাগাব। যতটা আমাদের সাধ্যে কুলায় সেভাবেই গ্রহণযোগ্য পরামর্শ আমরা গ্রহণ করব।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।