পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাষ্ট্রবিরোধী, উস্কানিমূলক ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য দেয়া এবং বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগে আটক ‘শিশু বক্তা’ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া রফিকুল ইসলাম মাদানীকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার গাজীপুর মেট্রোপলিটনের গাছা থানা পুলিশ তাকে আদালতে হাজির করলে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. শরিফুল ইসলাম তাকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে, গত বুধবার রাত ২টার দিকে গাছা থানায় র্যাব বাদী হয়ে তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করে। পরে তাকে গাছা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে র্যাব। একই দিন ভোরে তাকে নেত্রকোনার নিজ বাড়ি থেকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে চারটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। গাজীপুর মহানগর পুলিশের সহকারী উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) ইলতুৎমিশ জানান, আটকের পর বুধবার রাত আড়াইটার দিকে রফিকুল ইসলাম মাদানীকে জিএমপি’র গাছা থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব-১। এ থানায় র্যাব বাদী হয়ে তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা দায়ের করেছে। র্যাব-১-এর নায়েক সুবেদার আবদুল খালেক বাদী হয়ে মামলা করেন। তার বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫, ২৮ ও ৩১ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। যেখানে ধর্মীয় মূল্যবোধ ও অনুভূতিতে আঘাত করে আক্রমণাত্মক ও মিথ্যা ভীতি প্রদর্শন; তথ্য-উপাত্ত ইলেকট্রনিকস বিন্যাসে প্রকাশ ও স¤প্রচার করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটনোর অপরাধের কথা বলা হয়েছে। এ মামলায় গাছা থানা পুলিশ তাকে আদালতে হাজির করলে তাকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়।
এর আগে, ২৫ মার্চ ঢাকার বায়তুল মোকাররমে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের বিরুদ্ধে চলা বিক্ষোভের সময় পুলিশের হাতে আটক হয়েছিলেন তিনি। পরে তাকে ছেড়ে দেয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।