পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এদেশে ভারতীয় আধিপত্যবাদ প্রতিষ্ঠার যে কোন চক্রান্ত গণপ্রতিরোধের মাধ্যমে নস্যাৎ করে দেয়া হবে। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান এর কথা বলে তোষননীতি ও নতজানু নীতির মাধ্যমে দেশকে ভারতের গোলামীতে আবদ্ধ করার প্রচেষ্টা আওয়ামী সরকারের জন্য দিবাস্বপ্নে পরিণত হবে।
আজ বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরাম মজলিসে শুরার বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্টির আমীর আল্লামা সরওয়ার কামাল আজিজী এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, কসাই ও সন্ত্রাসী মোদিকে খুশি করতে গিয়ে সরকার মানুষকে হত্যা করে শত শত মানুষকে আহত করে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীকে কলঙ্কিত করেছে। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে বর্তমান সরকার দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় চরমভাবে ব্যর্থ। অবিলম্বে এই অপশক্তির পতন ঘন্টা বাজানোর জন্য দেশের আপামর জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণআন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে।
সভায় মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানীকে উপদেষ্টা, ডক্টর মাওলানা খলিলুর রহমান আযহারী ও মাওলানা আব্দুল কাইয়ূম সুবহানীকে পার্টির নায়েবে আমির, মাওলানা ফয়জুল হক জালালাবাদী ও মুফতি এম শরীফ উল্লাহকে সহকারী মহাসচিব এবং মাওলানা জিয়াউল হোসাইন ও মাওলানা মাহবুব বিন আনাসকে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদে অন্তর্ভূক্ত করা হয়।
মজলিসে শুরার বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মাওলানা আব্দুল মাজেদ আতহারী, আলহাজ্ব আবদুর রহমান চৌধুরী, মুসা বিন ইযহার, মাওলানা মঞ্জুরুল কাদের চৌধুরী, ডাক্তার ইলিয়াস খান, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা আবু তাহের খান, মুফতি দ্বীনে আলম হারুনী ও হাজী আনোয়ারুল কবীর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।