পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. জিয়া রহমান তার জ্ঞাতসারে বিভাগে কোন আর্থিক অনিয়ম না হওয়ার দাবি করেছেন। সম্প্রতি বিভাগটির আয় ব্যয় হিসাব নিরীক্ষায় আর্থিক অনিয়মের সংবাদ দৈনিক ইনকিলাবের অনলাইনসহ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে প্রফেসর ড. জিয়া রহমান তার লিখিত বক্তব্যে বিভাগে অডিটের স্বচ্চতা ও সততা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
ড. জিয়া রহমান তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ ও রাজনৈতিক স্বার্থ হাছিলের অভিপ্রায়ে অডিট হয়েছে বলে আমি মনে করি। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ, শিক্ষকদের প্লেজারিজম সম্পর্কিত অভিযোগ এবং আমার শিক্ষকতা ক্যারিয়ারের সম্ভাবনা বিবেচনায় আনলে বিষয়চি সহজেই অনুমেয়। লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, হিসাব সম্পর্কিত পদ্ধতিগত ও অজ্ঞতাপ্রসূত ভুল-ভ্রান্তিকে অনিয়ম কিংবা দুর্নীতি হিসেবে উপস্থাপন অনভিপ্রেত। পদ্ধতিগত ভুল হওয়া অস্বাভাবিক নয় কারণ আমি আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ নই; আমি একজন শিক্ষক।
তিনি বলেন, অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগসহ ঢাবির কোন বিভাগেই সঠিক পদ্ধতিতে হিসাব সংরক্ষনের জন্য আলাদা কিংবা প্রশিক্ষিত কোন জনবল নেই। প্রতিষ্ঠার সময়কালে আমি শুধুমাত্র একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী নিয়ে বিভাগের কার্যক্রম শুরু করি বরাদ্দকৃত ১০৫৩নং রুম থেকে। বিভাগের সমস্ত কার্যক্রম আমাকে এককভাবে দীর্ঘদিন চালিয়ে নিতে হয়। এই দুরহ দায়িত্বপালনকালে আমার ভুল ত্রুটি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। তবে দৃঢ়তার সাথেই বলতে পারি আমার জ্ঞাতসারে কখনই এ বিভাগে কোন আর্থিক অনিয়ম হয়নি।##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।