পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1718509476](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জনগণের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হিসেবে সেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ম্যান্ডেটপ্রাপ্ত হয়ে স্বাধীণতার ঘোষণা করেছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ‘মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে’ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে গতকাল শুক্রবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে স্বাধীনতার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি এ কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, ১৯৭১ সালে ২৬ মার্চ স্বাধীনতার যে ঘোষণা তা আসলে অন্য কারো দেয়ার অধিকার দেয়ার ছিলো না। এই ঘোষণা দেয়ার ম্যান্ডেট শুধু বঙ্গবন্ধুই পেয়েছিলেন। জনগণের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হিসেবে সেদিন তিনি ম্যান্ডেটপ্রাপ্ত হয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন। অন্য কারো বৈধ অধিকার ছিলো না স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়ার। কাজেই ঘোষণা দেয়ার পাঠক অনেকেই থাকতে পারে কিন্তু ঘোষক একজনই। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা করেছেন, তার নেতৃত্বে বাঙালি যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিলো এবং ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জন করেছিল।
বঙ্গবন্ধু প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনে দলের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি, ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেনপ্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দলের পক্ষ থেকে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, বর্ণচোরা মুক্তিযোদ্ধারাও সা¤প্রদায়িক শত্রুদেরও চেয়ে কম শত্রু নয়। বরং এরা আরো বেশি ক্ষতি করছে। এদের সবাইকে চিহ্নিত করতে হবে। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এদের প্রতিহত ও প্রতিরোধ করবো এটাই আজকের শপথ।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি’র বাংলাদেশ সফরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা কোনো ব্যক্তি বিশেষকে আমন্ত্রণ জানাইনি। আমরা আমন্ত্রণ জানিয়েছে একাত্তরে আমাদের প্রধান মিত্র দেশ ভারতের জনগণের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীকে। এখানে কোনো ব্যক্তিকে আমরা আমন্ত্রণ করিনি। কাজেই যারা এ নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করছে তারা ইচ্ছে করেই একটা মহল দুরভিসন্ধি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের পায়তারা করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।