পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় শিশু-কিশোরদের অনুষ্ঠানে যেতে না পেরে আফসোস করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার (১৭ মার্চ) সকালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০১তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২১ উপলক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দেওয়ার সময় সরকারপ্রধান আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।
শিশু-কিশোরদের সঙ্গে সময় না কাটাতে পারার আফসোস নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দূরে আছি এটা ঠিক। আমার মনটা কিন্তু টুঙ্গিপাড়ার মাটিতেই পড়ে আছে। অবশ্যই খুব তাড়াতাড়িই টুঙ্গিপাড়ার আসবো। তোমাদের সঙ্গে দেখা হবে, তোমরা ভালো থাকো সুস্থ থাকো সেই দোয়া করি।
আজকের শিশুদেরকে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, শিশুদের কল্যাণেই দেশের সবকিছু করে যাচ্ছি। শিশুদের জন্যই সবকিছু। যা কিছু করে যাচ্ছি; সবকিছু শিশুদের কথা চিন্তা করেই। আমরা উন্নয়নশীল দেশ হয়েছি। কিন্তু এখানে থেমে থাকলে হবে না। আমাদের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ প্রতিষ্ঠা করা। তার জন্য সব পদক্ষেপ আমরা গ্রহণ করে যাচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা একদিন থাকবো না। আমাদের পর অন্যরা দায়িত্ব পালন করবেন। ভবিষ্যতে যারা আসবেন, তারা যেন আমাদের রেখে যাওয়া নীতিগুলো নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে পারে সেভাবে সব প্রস্তুত করছি।
আগামীতে দেশের জন্য শিশুদের প্রস্তুত হওয়ার পরামর্শ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা চাই শিশুরা যেনও এখন থেকেই নিজেদের প্রস্তুত করে। নিজেরা নিজেদের সকল যোগ্যতা দিয়ে এগিয়ে যেতে ও দেশকে এগিয়ে নিতে পারে। আমি চাই আমাদের শিশুরা পড়ালেখা করে ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করুক ও দেশের জন্য প্রস্তুত হোক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।