পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের চলমান উন্নয়ন কর্মকান্ডের গতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ‘বঙ্গবন্ধু লেকচার সিরিজ’র চতুর্থ পর্বে কি-নোট স্পিকার হিসেবে বক্তব্য দেওয়ার সময় এই প্রশংসা করেন তিনি।
গতকাল সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ‘বঙ্গবন্ধু: দ্য সোল অব বাংলাদেশ’ বিষয়ক লেকচার সিরিজ অনুষ্ঠিত হয়। দক্ষিণ কোরিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে সেখান থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন তিনি। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনও অংশ নেন। বান কি মুন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে দ্রুত অগ্রসরমান দেশ হিসেবে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু মহান নেতা ছিলেন। বাংলাদেশের জনক হিসেবে সমৃদ্ধ দেশ গড়তে তিনি আজীবন কাজ করে গেছেন। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও সে অনুযায়ী কাজ করছেন। তিনি বলেন, মানবাধিকার রক্ষা, দারিদ্র্য বিমোচন এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে তার (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান) চিন্তাভাবনা ছিল সেই সময়কার তুলনায় অনেক এগিয়ে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায়ও বাংলাদেশের প্রশংসা করেন বান কি মুন। তার মতে, জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ সারাবিশ্বে উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, ঢাকায় নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কেয়ান এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলামও বক্তব্য রাখেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।