পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সেনাবাহিনীকে শুধু আধুনিক করলেই হবে না, আধুনিক সরঞ্জামাদি দিলেই হবে না, সেই সরঞ্জামাদি যাতে দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করা যায়, সেভাবে আমাদের প্রশিক্ষিত করতে হবে। তা না হলে যত আধুনিক সরঞ্জামাদিই আসুক না কেন, ভালো প্রশিক্ষণ না থাকলে সেটা আমাদের কোনো ফল দেবে না। অর্থাৎ প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। গতকাল বুধবার সাভার সেনানিবাসে সেনাবাহিনীর ফায়ারিং প্রতিযোগিতার সমাপনী এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন সোপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ। সেনা প্রধান বলেন, আমাদের প্রতিপক্ষ যারা সম্ভাব্য, তারা হয়তো অর্থনৈতিকভাবে জনবলের দিক থেকে এগিয়ে ও সরঞ্জামাদির দিক দিয়ে আমাদের থেকে অনেক সুপিরিয়র থাকবে। কিন্তু তাদের মোকাবিলা করে যদি আমাদের দেশকে রক্ষা করতে হয়, তাদের মত এত সরঞ্জামাদি না থাকলেও যা আছে, আমরা যদি প্রশিক্ষণমানের উন্নয়নের মাধ্যমে সেগুলোর সদ্ব্যবহার করতে পারি, ইনশাল্লাহ আমাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব আমরা শতভাগ পালন করতে পারব।
আইএসপিআরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ৯ পদাতিক ডিভিশনের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত এই ফায়ারিং প্রতিযোগিতা আরম্ভ হয়। সেনাবাহিনীর সকল ফরমেশনসহ লজিষ্টিকস্ এরিয়া এবং ৪টি স্বতন্ত্র ব্রিগেডের ১৫টি দল এতে অংশগ্রহণ করে। যেখানে ১৩ জন নারী সেনাসদস্যসহ মোট প্রতিযোগী ছিল ২০০ জন চৌকষ ফায়ারার। এই প্রতিযোগিতায় ৭ পদাতিক ডিভিশন দল চ্যাম্পিয়ন এবং ২৪ পদাতিক ডিভিশন দল রানারআপ হওয়ার গৌরব অর্জন করে। প্রতিযোগিতায় ২৪ পদাতিক ডিভিশন দলের সার্জেন্ট আব্দুল্লাহেল বাকী শ্রেষ্ঠ ফায়ারার এবং ৭ পদাতিক ডিভিশন দলের কর্পোরাল মো. জামাল খান ২য় শ্রেষ্ঠ ফায়ারার নির্বাচিত হন। এ সময় সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ সাভার অঞ্চলের বিভিন্ন ইউনিট ও সংস্থার অফিসার, জেসিও এবং অন্যান্য পদবির সৈনিক উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।