পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নগরীর লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের আগের নকশায় পরিবর্তন আসছে। নগরীর সল্টগোলা ক্রসিং থেকে কাস্টম হাউস পর্যন্ত অংশে মূল সড়কের বদলে বন্দর আবাসিক এলাকার সামনে দিয়ে এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করা হবে। এছাড়া কাস্টম হাউস থেকে বারিক বিল্ডিং পর্যন্ত অংশে মূল সড়কে নির্মাণ হবে এক্সপ্রেসওয়ে। তবে এজন্য কেপিআই হিসাবে বন্দরের সীমানা প্রাচীর উঁচু করতে হবে।
গতকাল সোমবার চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এম শাহাজাহানের সভাপতিত্বে বন্দর ও প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ- সিডিএর কর্মকর্তাদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এর ফলে বেসরকারি মালিকানাধীন জমি অধিগ্রহণ করতে হবে না।
বৈঠক শেষে প্রকল্পের পরিচালক প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান ইনকিলাবকে বলেন, সল্টগোলা থেকে কাস্টম হাউস পর্যন্ত অংশে মূল সড়কের বাইরে একপ্রেসওয়ে নির্মাণের জন্য প্রায় আড়াই একর জমির প্রয়োজন হবে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের মালিকানাধীন এ জমির মূল প্রায় ৩শ কোটি টাকা। বন্দর যদি বিনামূল্যে জমি দেয় তাহলে প্রকল্প ব্যয় বাড়বে না। নকশায় আংশিক পরিবর্তন হওয়ায় বেসরকারি মালিকানাধীন জমি অধিগ্রহণ করার প্রয়োজন হচ্ছেনা বলে জানান তিনি।
সভায় সিদ্ধান্ত হয়- বন্দর এলাকায় নির্মাণকাজ চলাকালীন যানজট এড়াতে রাস্তার দুদিকে দুই লেইন করে মোট চার লেইন ফ্রি রেখে নির্মাণ কাজ করতে হবে। বন্দরের বিদ্যমান গেইটসমূহের সামনে যাতে কোনো পিলার স্থাপিত না হয় সেজন্য প্রয়োজনে স্প্যানের দূরত্ব সমন্বয় করতে হবে।
সভায় সিডিএ চেয়ারম্যান জহিরুল আলম দোভাষ, নৌ বাহিনী চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চলের কমান্ডার রিয়ার এডমিরাল এম মোজাম্মেল হকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। তিন হাজার ২৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করছে সিডিএ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।