Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ঢাকার দিকে সুদূরপ্রসারী দৃষ্টি দিতে হবে দিল্লির

হিন্দুস্তান টাইমস | প্রকাশের সময় : ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১২:০১ এএম

অভিনাশ পালিওয়াল লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের এসওএএস-এর অধ্যাপক এবং ‘মাই এনিমি’স এনিমি: সোভিয়েত আগ্রাসন থেকে আমেরিকার প্রস্থান পর্যন্ত আফগানিস্তানে ভারত’-এর লেখক। তিনি ১৫ ফেব্রুয়ারী হিন্দুস্তান টাইম্সের ওপিনিয়ন বিভাগে ভারত-বংলাদেশ সম্পর্কের সমীকরণ করে যে প্রতিবেদনটি লিখেছেন, তা হুবহু তলে ধরা হ’ল-
সম্পর্কটি চমৎকার, শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ। তবে কেবলমাত্র একক নেতার দক্ষতার উপর নির্ভর করা যথেষ্ট নাও হতে পারে। বাংলাদেশের প্রতিরক্ষার তিন-বাহিনীর একটি দল ভারতের ৭২ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে অংশ নিয়েছে। এই উপলক্ষ্যটির গুরুত্ব এবং ২০২১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ তম বার্ষিকী উপলক্ষে একটি ‘অপরিবর্তনীয় অংশীদারিত্বের’ সংকেতটি অনস্বীকার্য।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং শেখ হাসিনার মধ্যে সাম্প্রতিক ভিডিও সম্মেলনের পাশাপাশি, শীর্ষ কূটনীতিকদের উচ্চ পর্যায়ের অব্যাহত সফর, ৭ টি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর, ১৯৬৫ সালের হালদিবাড়ি-চিলাহাটি রেলপথ পুননির্মাণ, একটি যৌথ ডিজিটাল প্রদর্শনীতে মহাত্মা গান্ধী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহ্য উদযাপন এবং মার্চ মাসে মোদির পরিকল্পিত ঢাকা সফরকে একত্রিত করে দেখলে স্পষ্ট হয়ে যায় যে, এই সম্পর্কটি স্থিতিশীল রয়েছে।
তবে হাসিনার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন এই সম্পর্কের উর্ধ্বমুখিতা এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর সাথে নিম্নমুখিতার ঐতিহাসিক পুনঃপৌনিকতার চক্রে এটি কত দিন টিকে থাকবে? মিয়ানমারের সামরিক অভ্যুত্থান দেখিয়েছে যে, ছক বদ্ধ নাগরিক-সামরিক সম্পর্কে থাকা দেশগুলিতে গণতন্ত্রের শক্তিকে স্থিতিশীল হিসেবে গ্রহণ করা যায় না। বর্তমান ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের স্থিতিশীলতা এর কাঠামোগত ঝুঁকির দিকে কড়া নজর দেয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।
উভয় দেশে ধর্মীয় এবং ধর্মনিরপেক্ষ জাতীয়তাবাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা একটি শক্তিশালী পরিবর্তন সৃষ্টিকারী উপাদান। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সীমান্ত অভিবাসন বিষয়ে রাজনৈতিকভাবে উস্কে দেয়া বিতর্ক ও সহিংসতায়, এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বিস্তীর্ণ ভারতবিরোধী মনোভাবে এটি স্পষ্ট।
ভারতের ধর্মের ভিত্তিতে নাগরিকত্বকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করার সাম্প্রতিক পদক্ষেপে ঢাকার সাথে সক্রিয় ক‚টনৈতিক ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনীয়তা ছিল। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব যেমন সম্প্রতি বলেছেন যে, ঢাকার কোনও তাৎক্ষণিক কারণ নেই সিটিজেনশিপ (সংশোধন) এ্যাক্ট-ন্যাশনাল রেজিস্টার অফ সিটিজেনস ইস্যু নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার। সমস্যাটি বরাবরের মতো জন্য মীমাংসিত হয়ে গেছে, এই ধারণাটি না দেয়ার ব্যাপারেও তিনি সতর্ক ছিলেন।
ভারতে বাংলাদেশের হিন্দু ছিটমহলগুলিকে সমর্থন করার জন্য সাম্প্রতিক আহ্বানগুলি ২০০০ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত ভারতীয় মাটি থেকে পরিচালিত বাংলাদেশী হিন্দু বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ‘বঙ্গভূমি’ দাবি করার ঐতিহাসিক নজিরের সাথে যুক্ত একটি আরও সংবেদনশীল বিষয়। দীর্ঘমেয়াদে এর পরিণতি কোনওভাবেই ভাল না, এমনকি যদি এই জাতীয় আহ্বানগুলির সরকারী অনুমোদন নাও থাকে।
দু’দেশের মধ্যে শক্তির অসামঞ্জস্য, ভারতের কূটনৈতিক নিশ্চয়তা এবং হাসিনার ঐতিহাসিকভাবে ভারতপন্থী ঝোঁকের অর্থ এই যে, ঢাকা এই বিষয়গুলি উপেক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে তারা প্রায়শই বাংলাদেশের কট্টর ইসলামপন্থী বনাম ধর্মনিরপেক্ষ জাতীয়তাবাদী বিতর্ককে উজ্জীবিত করে দেয়। ভারতের প্রতি আওয়ামী লীগের ধর্মনিরপেক্ষ আকর্ষণ সত্তে¡ও, দলটি ইসলামপন্থীদের দমন করতে লড়াই করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, তারা ২০১৩ সালে হেফাজতে ইসলামকে একটি ইসলামী সংগঠনের হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, যা ২০১৩ সালে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল।
আরেকটি বিষয় হ’ল, হাসিনার অধীনে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান একদলীয় চরিত্র। এটি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সাফল্যে এবং শক্তিশালী প্রতিদ্ব›দ্বীদের কার্যকরভাবে মোকবেলায় দক্ষ সিদ্ধান্ত গ্রহণকে সক্ষম করেছে। প্রক্রিয়াটিতে, হাসিনা বিএনপিকে অসার করে দিয়েছেন এবং সেনাবাহিনীকে সমর্থন দিয়েছেন। কিন্তু এই ধরনের পদক্ষেপগুলি বিদ্রোহের সুযোগ তৈরি করে দেয়, যেহেতু ইসলামপন্থীরা রাজপথে শক্তি সঞ্চয় করেছে এবং জিহাদি সন্ত্রাসবাদ নির্মূল হয়ে যায়নি।
ভারতে এই জাতীয় সহিংসতা ঢুকে পড়ার একটি চিরকালীন ঝুঁকি রয়েছে। আসামে সাম্প্রতিক সময়ের অন্যান্য ঘটনাগুলির মধ্যে জামায়াত-উল-মুজাহেদীন বাংলাদেশ-এর উগ্রপন্থীদের গ্রেপ্তারে এটি প্রতিভাত হয়েছে। এর পাশাপাশি, করুণ, দুর্দশাগ্রস্ত ও শোষিত হওয়ার মতো (জিহাদীদের দ্বারা) মানবিকভাবে বিপর্যস্ত রোহিঙ্গাদের কারণে এই চিত্রটি আরও শঙ্কাজনক।
যেহেতু ভারত মুজিবের ঐতিহ্যের পুনরুদ্ধারকে সমর্থন করে, ১৯৭৫ সালে তার হত্যার সময়কালীন পরিস্থিতি পুনর্বিবেচনা করা ফলদায়ক হবে। ভারতপন্থী, ধর্মনিরপেক্ষ এবং সমাজতান্ত্রিক শংসাপত্রগুলি সত্তে¡ও দেশের সামাজিক-রাজনৈতিক বিভাজনগুলিতে পুনর্মিলন ঘটাতে ব্যর্থ হয়ে ক্রমেই প্যাচে পড়ে যাওয়া ও কর্তৃত্ববাদী মুজিব একটি সহিংস প্রতিক্রিয়া দিয়েছিলেন। ভারতীয় প্রত্যাশার বিপরীতে এই ঘটনার জনপ্রিয় প্রতিক্রিয়াগুলি স্পষ্টভাবেই উষ্ণ ছিল।
পেশাদার প্রতিষ্ঠানগুলির উপরে মুজিবের ব্যক্তিগত আনুগত্যকে প্রধান্য দেয়া প্রতাশিত সমস্যা তৈরি করেছিল। পরবর্তীতে প্রকাশিত গোপন নথিপত্রগুলি ভারতপন্থী ‘শক্তিশালী’ উপাদানগুলি সুরক্ষিত করতে এবং অভ্যন্তরীণ কোন্দলগুলিকে আরও ভালভাবে মোকাবেলায় সহায়তা করতে মুজিবের অক্ষমতার কারণে ভারতের হতাশা প্রকাশ করে। তবে যে বিষয়টি সামনে এসে দাঁড়ায় তা হ'ল, আরও একটি জোর-পূর্বক অভিবাসনের জোয়ার, এবং স্বাধীনতার ৪ বছরেরও কম সময়ের পর পাকিস্তানের কাছে বাংলাদেশের পরাজয়।
ভারতে, যেখানে সরকার পরিবর্তনের ফলে নয়াদিল্লির বাংলাদেশ সম্পর্কিত হিসাবনিকাশ পরিবর্তিত হয় না, অপরপক্ষে তা সত্য নয়। ১৯৭৫ সালে ক্ষমতায় এসে ১৯৭৮ সালে বিএনপি গঠন করা জিয়াউর রহমান কখনই ভারতের সাথে যোগ দেননি। ১৯৮১ সালে জিয়ার হত্যার পর থেকে বিএনপির নেতৃত্বদানকারী তার স্ত্রী খালেদা জিয়া কেউই তা করেননি। সেকারণে, হাসিনার রাজনৈতিক ভাগ্য বা ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যের অবনতি ভারতের স্বার্থকে ঝুঁকিতে ফেলে দেয়।
এই প্রেক্ষাপটে, চীনের বড় লগ্নির প্রতিশ্রুতি (আপাতত ঢাকা ঠেকিয়ে রেখেছে) এবং ঢাকা এবং ইসলামাবাদের মধ্যকার বরফ গলানোর ক্ষেত্রে তার ভূমিকা ভারতকে থমকে দিতে পারে। একক নেতার অস্তিত্ব, দক্ষতা এবং ক্যারিশমা ওপর নির্ভর করাটা ভবিষ্যত রাজনৈতিক সঙ্কটে ভারতকে একটি কঠিন পরিস্থিতিতে ফেলতে পারে। ২০২৪ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপি যদি বেইজিং ও ইসলামাবাদের সমর্থন নিয়ে ইসলামপন্থীদের ও হাসিনা বিরূপ সামরিক কর্মকর্তাদের একত্রিত করে নিজেকে পুনরুজ্জীবিত করতে সফল হয়, তাহলে, ভারতের হাসিনা কেন্দ্রিক কৌশলটিতে জটিলতা তৈরি হতে পারে।
স্পষ্টতই, ভারত হাসিনাকে সমর্থন অব্যাহত রাখতে হবে। তবে তার উচিত হবে মধ্যপন্থী ধর্মীয় কাঠামো সহ বাংলাদেশে টেকসই বিস্তৃত রাজনৈতিক এবং জন-বৈচিত্র গ্রহণ করা। অনুরূপ, ঢাকার উচিত কিছু দ্বিপক্ষীয় ঐকমত্য বিকাশের লক্ষ্য রাখা, যেখানে সমস্ত পক্ষই একমত হবে যে, ভারতের সাথে সুসম্পর্কটি তাদের জাতীয় স্বার্থ।



 

Show all comments
  • লিয়াকত আলী ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৯:৩৭ পিএম says : 0
    ভারত তো শুধু নিজেদের স্বার্থ দেখে, বাংলাদেশের স্বার্থও তাদের দেখতে হবে। তাহলেই সু-সম্পর্ক হবে
    Total Reply(0) Reply
  • তানিয়া ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৯:৪৭ পিএম says : 0
    বাংলাদেশের উচিত বুঝে শুনে ভারতের সাথে যেকোন কাজ করা
    Total Reply(0) Reply
  • কাওসার ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৯:৪৮ পিএম says : 0
    এই অঞ্চলে বাংলাদেশ ছাড়া ভারতের কোন বন্ধু নেই
    Total Reply(0) Reply
  • নাবিল আব্দুল্লাহ ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৯:৫৬ পিএম says : 0
    আমাদের উচিত হবে ভারতের পাশাপাশি চীন ও অন্যান্য দেশের সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধি করা।
    Total Reply(0) Reply
  • রায়হান ইসলাম ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১০:০৫ পিএম says : 0
    ভারতকে সবার আগে মুসলিম নির্যাতন বন্ধ করতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • তাজউদ্দীন আহমদ ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১০:১৮ পিএম says : 0
    সীমান্তে তারা পাখির মত গুলি করে মানুষ মারবে আর বলবে তারা বন্ধু, এ কেমন সম্পর্ক ?
    Total Reply(0) Reply
  • গোলাম মোস্তফা ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১০:২২ পিএম says : 0
    দিল্লির সুদূরপ্রসারী দৃষ্টি আমাদের দরকার নেই, আমরা চাই আমাদের ন্যায্য হিসসা
    Total Reply(0) Reply
  • মাওলানা মামূনুর রশীদ ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১০:৪২ পিএম says : 0
    যাদের স্বরাট্রমন্ত্রী বলতে পারে, সীমান্তে বাংলাদেশের একটি পাখিও ঢুকতে দেয়া হবে না । তাদের থেকে ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছুই আশা করতে পারি না।
    Total Reply(0) Reply
  • জাফর ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১০:৪৪ পিএম says : 0
    নির্দিষ্ট দলের স্বার্থে কাজ না করে দেশের স্বার্থে দিল্লির কাজ করা উচিত
    Total Reply(0) Reply
  • আবদুল মান্নান ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১০:৫০ পিএম says : 0
    সীমান্তে হত্যা, তিস্তার পানি, নিজ দেশে মুসলিম নির্যাতন; এসব বিষয় দৃষ্টি দিলেই ঢাকার সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধি পাবে
    Total Reply(0) Reply
  • কামাল ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১২:৪৭ এএম says : 0
    ভারত বাংলাদেশের রাজনীতিতে কি ন্যাক্কারজনকভাবে হস্তক্ষেপ করে এবং ক্ষমতার উত্থান-পতনে সরাসরি হস্তক্ষেপ করে কিভাবে এই লেখা টি তার প্রমান বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে ভারতের এই নাক গলানো ও হস্তক্ষেপ স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী তে আমাদের জন্য লজ্জার এবং আমাদের নতজানু পররাষ্ট্র নীতি ও দেশপ্রেমহীন রাজনীতির পরিচায়ক।
    Total Reply(0) Reply
  • ডালিম ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৩:৫৪ এএম says : 0
    অনেক কিছু বলতে চাই কিন্তু পারছি না ভয়ে
    Total Reply(0) Reply
  • হাসান সোহাগ ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৩:৫৬ এএম says : 0
    সব সময় নিজেদের স্বার্থ দেখলে সেই সম্পর্ক কখন টিকে থাকে না
    Total Reply(0) Reply
  • আরাফাত ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৩:৫৭ এএম says : 0
    দেশের বিরুদ্ধে গিয়ে একটা গোষ্ঠিকে সাপোর্ট করলে সেই দেশের মানুষ আপনাদেরকে পছন্দ করবে, সেটা আশা করা যায় না
    Total Reply(0) Reply
  • Emdad ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৫:৫৭ এএম says : 0
    Banglar matite oder asa puron hobe na In sha Allah
    Total Reply(0) Reply
  • julfikar ali ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৭:৪৮ এএম says : 0
    ভারত কখনোই বাংলাদেশের ভাল চায় না । ভারত বাংলাদেশের নিরাপত্তার জন্য হুমকি ।
    Total Reply(0) Reply
  • Brodie ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৯:১২ এএম says : 0
    There is no doubt Ovinash Paliwal is a expert writer but Bangladeshi People should understand his tricky objectives.
    Total Reply(0) Reply
  • শুভ্র ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১২:০৮ পিএম says : 0
    আগে নিজেদেরকে বাংলাদেশের জায়গায় দাঁড় করান। তারপরে দৃষ্টি দিন। তাহলে বুঝবেন আপনাদের কি করা দরকার
    Total Reply(0) Reply
  • আরমান ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৪:১৫ পিএম says : 0
    ভারতকে একটা কথা মনে রাখতে হবে যে, বাংলাদেশ তাদের অধনস্ত নয়, তাদের পার্শ্ববর্তী একটি স্বাধীন রাষ্ট্র।
    Total Reply(0) Reply
  • টুটুল ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৭:৫৪ পিএম says : 0
    এই লেখাটি থেকে আমাদের দেশের নীতিনির্ধারনী মহলের অনেক কিছু বোঝা উচিত
    Total Reply(0) Reply
  • গোলাম মোস্তফা ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৭:৫৬ পিএম says : 0
    বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য ভারতকে পাল্টাতে হবে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই অনেক বেশি করে ফেলেছে
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ