পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মুজিববর্ষ উপলক্ষে সারাদেশের গৃহহীন-ভূমিহীন পরিবারগুলোকে ‘স্বপ্নের ঠিকানা’ উপহার দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাদেরকে আধা-পাকা বাড়ি উপহার দেয়া হয়েছে। গতকাল শনিবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দেশের ৪৯২টি উপজেলার প্রায় ৭০ হাজার পরিবারকে এসব বাড়ি হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশের ৪৯২টি উপজেলার অসহায়-বঞ্চিত মানুষদের থাকার ব্যবস্থা করে দিয়ে তিনি বলেন, এটাই মুজিববর্ষের সব থেকে বড় উৎসব। সবার মানসম্মত জীবন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেই এ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এতে জাতির পতিা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মা শান্তি পাবে।
প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এসব পরিবারকে ঘর বুঝিয়ে দেন। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে গতকালই প্রথম প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। ৪৯২টি উপজেলা থেকে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, উপকারভোগী, জনপ্রতিনিধি ও রাজনীতিবিদরা এতে সংযুক্ত হন। প্রধানমন্ত্রী কর্মসূচির উদ্বোধনের পর নিজ নিজ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তারা পক্ষে গৃহহীনদের হাতে জমি ও বাড়ির দলিল তুলে দিয়েছেন। বিশ্বে এই প্রথম বারের মতো ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবাগুলোর মধ্যে একই সঙ্গে এই বিপুল সংখ্যক গৃহ হস্তান্তর করা হলো। সরকার প্রধান উদ্বোধনী বক্তব্য শেষে দেশের বেশ কয়েকটি উপজেলার উপকারভোগীরা শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। কুড়িগ্রাম থেকে তাকে শোনানো হয় ভাওয়াইয়া গান। আর চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে পরিবেশন করা হয় গম্ভীরা। এছাড়া বিভিন্ন স্থান থেকে অডিও-ভিউজ্যুয়ালের মাধ্যমেও শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের পাশাপাশি তার জন্য দোয়া করা হয়।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সূত্র জানায়, প্রতিটি পরিবারকে দুই শতাংশ জমি এবং দুই কক্ষ বিশিষ্ট ঘর দেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে আরও এক লাখ পরিবারকে ঘর ও জমি দেওয়া হবে। করোনাভাইরাসের কারণে বিশে^র স্থবিরতায় ঘরগুলো হস্তান্তরকালে সশরীরে ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকতে না পারার আক্ষেপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইচ্ছে ছিল নিজ হাতে আপনাদের কাছে বাড়ির দলিলগুলো তুলে দেব। কিন্তু এই করোনাভাইরাসের কারণে সেটা করতে পারলাম না। তবে, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছিলাম বলেই আপনাদের সামনে এভাবে হাজির হতে পেরেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, দেশের প্রতিটা মানুষ যাতে সুন্দরভাবে বাঁচতে পারে, তাদের জীবন যেন উন্নত হয়, বিশ্ব দরবারে আমরা বাঙালি হিসেবে মাথা উচু করে সম্মানের সঙ্গে চলতে পারি। এদেশটাকে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলতে পারি। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মানুষ যেন সুখে-শান্তিতে বসবাস করতে পারে সেটাই আমার একমাত্র লক্ষ্য। মুজিববর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে কোনও মানুষ গৃহহারা থাকবে না। মুজিববর্ষে অনেক কর্মসূচি করতে পারি নাই। গৃহহীন ভূমিহীন মানুষকে ঘর দিতে পারলাম এর থেকে বড় উৎসব বাংলাদেশে হতে পারে না।
শেখ হাসিনা বলেন, আজকে সত্যি আমার জন্য একটা আনন্দের দিন। কারণ এদেশে যারা সব থেকে বঞ্চিত মানুষ, যাদের কোনও ঠিকানা ছিল না, ঘরবাড়ি ছিল না আজকে তাদেরকে অন্তত একটা ঠিকানা, মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিতে পারছি। এজন্যই আমার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সারাজীবন সংগ্রাম করেছেন। তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্যই নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। কখনও নিজের জন্য নিজে কী পেলেন, না পেলেন সেটা নিয়ে চিন্তা করেননি। এদেশের মানুষের কথাই চিন্তা করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাধারণ মানুষের ঘর করে দেওয়ার চিন্তাটা বঙ্গবন্ধুই প্রথম করেছেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালে আমাদের পুরো পরিবারকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। আমাকে ছয় বছর কাটাতে হয় বাইরে। শুধু মানুষের কথা ভেবে মানুষের শক্তি নিয়েই দেশে ফিরি। আমার কেউ ছিল না আমার কোনও থাকার ঘরও নাই। আমি কোথায় গিয়ে উঠবো তাও আমি জানি না। আমি কীভাবে চলব তাও জানি না। কিন্তু আমার কেবলই একটা কথা মনে হচ্ছিল যে আমাকে যেতে হবে। যেতে হবে এই কারণে যে সামরিক শাসক দিয়ে নিষ্পেষিত হচ্ছে আমার দেশের মানুষ তাদেরকে মুক্তি দিতে হবে। তাদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। তাদের জন্য কাজ করতে হবে। সেই আদর্শ সামনে নিয়েই আমি ফিরে আসি। আমি কখনও আমার ছোট ফুপুর বাড়ি, কখনও মেজ ফুপুর বাড়ি এরকমভাবে দিন কাটাই। কিন্তু আমার লক্ষ্য একটাই সামনে ছিল যে আমি কী পেলাম, না পেলাম সেটা বড় কথা নয়। দেশের মানুষের জন্য কতটুক কী করবো। সমগ্র বাংলাদেশ ঘুরে মানুষের দুঃখ কষ্ট দেখেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, অনেকে গাল ভরে কথা বলে গণতান্ত্রিক অধিকার পেয়েছে, গণতান্ত্রিক অধিকারটা কি? একটা সামরিক শাসকের ক্ষমতা দখল করে একদিন ঘোষণা দিল যে আজকে আমি প্রেসিডেন্ট হলাম, আর তারপরেও সেটা গণতন্ত্র হয়ে গেল? হ্যাঁ অনেকগুলি রাজনৈতিক দল করার সুযোগ করে দিল কিন্তু মানুষকে দুর্নীতি করা মানিলন্ডারিং করা, ব্যাংকে ঋণ খেলাপি করা টাকা ব্যাংক থেকে ছাপিয়ে নিয়ে এসে সেগুলো ছড়িয়ে দিয়ে মানি ইজ নো প্রবলেম সেই কথা শোনানো। আই উইল মেক ডিফিকাল্ট ফর দ্য পলিটিশিয়ান একথাও জিয়াউর রহমান বলে গেছে। জিয়াউর রহমানের কাজেই ছিল এদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলা, এদেশের মানুষকে দরিদ্রকে দরিদ্রই রাখা, আর মুষ্টিমেয় লোককে টাকা পয়সা দিয়ে একটু অর্থশালী সম্পদশালী করে দিয়ে তাদেরকে তার ক্ষমতার ক্ষমতাকে যেন চিরস্থায়ীভাবে ব্যবহার করতে পারে তার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা। মেধাবী ছেলে-মেয়েদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে তাদের বিপথে ঠেলে দেওয়া, নির্বাচনের নামে প্রহশন সৃষ্টি করা হ্যাঁ না ভোটে ১১০ ভাগ পড়ে তখন। এরপরে সেনাপ্রধান হয়ে নিজেকে প্রেসিডেন্ট ঘোষণা দিয়ে প্রেসিডেন্ট থেকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সেখানেও কেউ ভোট পেলো না। তারপর দিল সংসদ নির্বাচন সেটাও আর এক প্রহশন। যারা গণতন্ত্রের জন্য এতো কথা বলেন তাদের কাছে এটাই প্রশ্ন। এটা কি করে গণতন্ত্র?
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত সরকার ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকাকালীন বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের ’৯৭ পরবর্তী সময়ে চালু করা আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ভূমিহীনদের ঘর দেয়ার প্রকল্পটি বন্ধ করে দেয়। তিনি বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত সময় বাংলাদেশের জন্য একটি অন্ধকার যুগ ছিল। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, নৈরাজ্যের কারণে দেশে জরুরী অবস্থা জারি করা হয়েছিল। সে সময়ে বিরোধী দলে থাকলেও বিনাকারণে কারাবন্দী হওয়ার স্মৃতিচারণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বন্দি হয়ে গেলাম আমি। তারপরেও আমি আশা ছাড়িনি, আল্লাহ একদিন সময় দেবে এবং এদেশের মানুষের জন্য কাজ করতে পারবো।
তিনি ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে জয় যুক্ত করায় পুনরায় জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা ব্যক্ত করে বলেন, নৌকা মার্কায় ভোট পেয়েছিলাম বলেই জয়ী হয়ে ২০০৯ সালে সরকার গঠন করতে পারলাম এবং পুণরায় আমাদের প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন শুরু করলাম।
শেখ হাসিনা বলেন, আমার সরকার গঠন করার উদ্দেশ্যই ছিল এদেশের খেটে খাওয়া মানুষ, গরিব মানুষ গ্রামের একেবারে প্রত্যন্ত অঞ্চলে পরে থাকা মানুষ তাদের ভাগ্য পরিবর্তন করা এবং বাংলাদেশকে দারিদ্র মুক্ত করা। আশ্রয়ণ প্রকল্প নিলাম। ঘর দিলে ব্যারাক করে দিয়ে প্রত্যেকরে একটা ঘরের মালিক করে দেওয়া। একেবারে নিঃস্ব যারা ভূমিহীন যারা তাদের আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ঘর দেওয়ার প্রকল্প করে দিলাম। বস্তিবাসীদের জন্য ঘরে ফেরা কর্মসূচি নিলাম। আমরা গৃহায়ন তহবিল করলাম। বেদে শ্রেণির মানুষের জন্য ঘর করে দিচ্ছি, তাদের বাসস্থনের ব্যবস্থা করেছি হিজড়াদের স্বীকৃতি দিয়েছি। তাদেরকেও পুনঃবাসনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। যারা দলিত শ্রেণি বা হরিজন শ্রেণি এই ঢাকা সুইপার কলনিতে থাকত তাদের জন্য ভালো উচ্চ মানের ফ্ল্যাট তৈরি করে দিচ্ছি। চা শ্রমিকদের জন্য ঘর করে দিচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, প্রত্যেক শ্রেণির মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছি যেন সাবই মানসম্মতভাবে বাঁচতে পারে সুন্দরভাবে বাঁচতে পারে। মুজিববর্ষে আমাদের লক্ষ্য একটি মানুষও ঠিকানাবিহীন থাকবে না। গৃহহারা থাকবে না। হয়তো সম্পদের সীমাবদ্ধতা আছে, তাই সীমিত আকারে করে দিচ্ছি। যা হোক একটা ঠিকানা আমি সব মানুষের জন্য করে দেবো। আমার বাবা মা যারা সারাটা জীবন ত্যাগ স্বীকার করেছে দেশের জন্য তাদের আত্মা শান্তি পাবে। লাখো শহীদের রক্ত দিয়ে দেশের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে তাদের আত্মা শান্তি পাবে।
যশোর : যশোরে ঠিকানা খুঁজে পেয়েছেন ৬৬৬টি অসহায় দরিদ্র গৃহহীন মানুষ। সদর উপজেলা পরিষদের মিলনায়তনে উপজেলার ২৯০টি সুবিধাভোগীদের মাঝে জমির দলিলসহ ঘর হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান। উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রফিকুল হাসান, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান নূর জাহান ইসলাম নীরা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. কামরুজ্জামান।
নোয়াখালী : ঘর ও ভূমি হস্তান্তর কার্যক্রম উদ্বোধনের পর হাতিয়ায় ৯শত ৯৫ টি পরিবারের মাঝে ঘর ও জমির মালিকানা হস্তান্তর অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠানে ঘর ও জামির মালিকানা দলিল হস্তান্তর করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য আয়েশা ফেরদৌস।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভূমিহীনদের জন্য ১ হাজার ৯১টি ঘরের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার এবি এম আজাদ, জেলা প্রশাসক হায়াত উদ দৌলা খান, পুলিশ সুপার মো. আনিসুর রহমান।
ভোলা : ভোলায় ৭ টি উপজেলায় ৫২০ পরিবারের মাঝে ঘর ও জমির মালিকানা হস্তান্তর অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ এমপি। এসময় উপস্থিত ছিলেন, ভোলা জেলা প্রশাসক মাসুদ আলম ছিদ্দিক, জেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল মমিন টুলু, ভোলার পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার।
গোপালগঞ্জ : গোপালগঞ্জ জেলার আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের ৭শ’ ৮৭ টি সুবিধাভোগী পরিবারের কাছে জমিসহ ঘর হস্তান্তর করেছেন জেলা প্রশাসন। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রসাশক (রাজস্ব) মোসা. শাম্মী আক্তার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রাসেদুর রহমানসহ স্বস্ব ইউনিয়নের চেয়ারম্যানগণ উপস্থিত ছিলেন।
খাগড়াছড়ি : প্রথম ধাপে খাগড়াছড়ি জেলায় মুজিব বর্ষের পাকা ঘর উপহার পেলেন ২৬৮ টি গৃহ ও ভূমিহীন পরিবার। নতুন ঘরের চাবি হস্তান্তর করেন খাগড়াছড়ি জেলার সংসদ সদস্য টাস্কফোর্স চেয়ারম্যান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা ও জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস।
মাগুরা : ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ প্রদান অনুষ্ঠানে স্থানীয় পর্যায়ে মাগুরা-১ আসনের সংসদ সদস্য উপস্থিত থেকে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে চাবি হস্থান্তর করেন। মাগুরাতে ১১৫ টি ভুমিহীন পরিবারের মাঝে জমির দলিল এবং গৃহের চাবি হস্তান্তর করা হয়।
মানিকগঞ্জ : উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে মানিকগঞ্জের উপহার হিসেবে ভূমিহীন ও গৃহহীন ১২টি পরিবারের মাঝে জমি ও গৃহ প্রদান করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা : সাতক্ষীরায় ১৩০টি পরিবারে ঘরের চাবি ও দলিল হস্তান্তর করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, জেলা প্রশাসক এস,এম মোস্তফা কামাল। প্রধান অতিথি ছিলেন, সাতক্ষীরা সদর ০২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।
শেরপুর : শেরপুরেও ২৯১ জন ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য স্বপ্নের নীড় তৈরি করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে শেরপুর সদর উপজেলা পরিষদ হলরুমে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উপকারভোগীদের মধ্যে ঘরের চাবি ও দলিল হস্তান্তর করেন স্থানীয় এমপি ও সরকার দলীয় হুইপ আতিউর রহমান আতিক।
রাঙামাটি : রাঙামাটি জেলায় ২৬৮ টি ‘ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে সারাদেশের ন্যায় প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধনের পর চাবি ও বিশেষ দলিল হস্তান্তর করা হয়েছে। এসময় স্থানীয় সংসদ সদস্য দীপংকর তালুকদার, জেলা প্রশাসক এ কে এম মামুনুর রশিদ, পুলিশ সুপার মো. মীর মোদ্দ্াছছের হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
নওগাঁ : নওগাঁর ১১ উপজেলায় এক হাজার ৫৬টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মধ্যে ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। নওগাঁ সদর উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত সমাবেশে নওগাঁ-৫ (সদর) আসনের এমপি ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দিন জলিল জন সদর উপজেলার ১১০ উপকারভোগীর ঘর বুঝিয়ে দেন।
আখাউড়া : আখাউড়া উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ৪৫টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারগুলোর মাঝে বাড়ির দলিল হস্তান্তর করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার এবিএম আজাদ এনডিসি, ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুল রহমান প্রমুখ।
বাগাতিপাড়া (নাটোর) : নাটোরের বাগাতিপাড়ায় প্রধানমন্ত্রীর উপহার স্বপ্নের বাড়ি পেল ৪৪ ভূমিহীন। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রহিমা খাতুন প্রধান অতিথি থেকে উপকারভোগীদের হাতে দুই কক্ষ বিশিষ্ট ঘর ও জমির দলিল তুলে দেন।
বড়াইগ্রাম (নাটোর) : নাটোরের বড়াইগ্রামে মাথা গোঁজার ঠাঁই হিসাবে পাকা ঘর পেয়েছে ১৬০ টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার। জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস এমপি উপকারভোগীদের হাতে গৃহের চাবী ও জমির দলিল বুঝিয়ে দেন।
বিরল (দিনাজপুর) : বিরলে জমির দলিল ও ঘরের চাবি তুলে দেন জেলা প্রশাসক মো. মাহমুদুল আলম ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আজিজুল ইমাম চৌধুরী। এর আগে বিরল ও বোচাগঞ্জ উপজেলা পরিষদে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভিডিও কলের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি বক্তব্য রাখেন।
বিশ্বনাথ (সিলেট) : বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বর্ণালী পালের সভাপতিত্বে উপজেলার গৃহহীন ১২০টি পরিবারের মাঝে আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের হাতে দেয়া হয়েছে ঘরের দলিল ও চাবি।
চিলমারী (কুড়িগ্রাম) : চিলমারীর ভূমি ও গৃহহীনরা পেল সুখের ঠিকানা। সেই ঠিকানার জমির দলিলসহ ঘরের কাগজপত্র হস্তান্তর করা হলো কুড়িগ্রামের চিলমারীর উপজেলার ১শত পরিবারকে। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শওকত আলী সরকার বীর বিক্রম, উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ ডব্লিউ এম রায়হান শাহ্।
চিরিরবন্দর (দিনাজপুর) : চিরিরবন্দরে ২১৫ পরিবারকে জমির দলিলসহ ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়। এ সময় ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আবুল হাসান মাহমুদ আলী এমপি।
চুনারুঘাট : হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার ৭৪টিসহ জেলার ৩২৫টি ভ‚মিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও ঘর এবং দলিল হস্তান্তর করা হয়েছে। এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সত্যজিত রায় দাশের সঞ্চালনায় লাইভে যুক্ত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট মাহবুব আলী।
দাগনভূঞা (ফেনী) : উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা আক্তার তানিয়ার সভাপতিত্বে ভূমিহীন ও গৃহহীন ৩০ পরিবারকে জমি ও গৃহ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ফেনী -৩ আসনের সংসদ সদস্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী।
ফটিকছড়ি : ফটিকছড়িতে ৭০ গৃহহীন পরিবারকে গৃহ হস্তান্তর করেছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও ত্বরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী।
ফুলছড়ি (গাইবান্ধা) : ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে উপজেলায় নির্মিত ৭৫টি পরিবারের মাঝে জমির দলিল ও ঘরের চাবি হস্তান্তর করেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার এডভোকেট ফজলে রাব্বী। ফুলছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু রায়হান দোলন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিএম সেলিম পারভেজ।
গফরগাঁও : আনুষ্ঠানিক ভাবে গৃহহীনদের মধ্যে ঘর প্রদান করেন ময়মনসিংহ-১০ (গফরগাঁও) আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল এমপি ।
গলাচিপা (পটুয়াখালী) : গলাচিপা উপজেলা প্রশাসন ১০ জন ভূমিহীন পরিবারকে ঘরের চাবি ও দলিল হস্তান্তর করেন। এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশিষ কুমারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন গলাচিপা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মুহম্মদ সাহিন।
গোদাগাড়ী, (রাজশাহী) : গোদাগাড়ী উপজেলায় প্রধানমন্ত্রীর উপহার ২৮০ টি বাড়ি পেলেন গরীব মানুষ।
ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) : ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ভূমিহীন ও গৃহহীন ৫০ পরিবারের কাছে ৫০টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর স্থানীয় সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম ওই ঘর হস্তান্তর করেন।
কলাপাড়া (পটুয়াখালী) : পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় গৃহহীন, দুঃস্থ, অসহায় ও স্বামী পরিত্যক্ত ৪৫০ পরিবার পেল প্রধানমন্ত্রীর উপহারের লাল টিনের ঘর। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হকের সভাপতিত্বে ঘরের দলিল হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সাবেক পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও উপজেলা আওয়ামীগের সভাপতি আলহাজ¦ মাহবুবুর রহমান তালুকদার।
কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) : গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ভূমিহীন গৃহহীন ৩০ পরিবার পেল প্রধানমন্ত্রীর দেয়া নতুন ঘর।
লোহাগাড়া (চট্টগ্রাম) : লোহাগাড়ায় জমিসহ আধা পাকা ঘর পেল ১৮ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান জিয়াউল হক চৌধুরী বাবুল, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আহসান হাবিব জিতু, প্রমুখ।
মধুখালী (ফরিদপুর) : ভূমি ও গৃহহীনদের মধ্যে ১৪৮ জন পেল প্রধানমন্ত্রীর ভূমি ও ঘর উপহার। জমির দলিল ও ঘর হস্তান্তর অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে জমির দলিল হস্তান্তর করেন ফরিদপুর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (আটিসি ও শিক্ষা) মো. সাইফুল কবির।
মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) : পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় ৪০ ভূমি ও গৃহহীন পরিবারের মধ্যে ঘর ও জমির মালিকানা হস্তান্তর করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সরকারি হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ সদস্য ডাঃ মোঃ রুস্তুম আলী ফরাজি।
নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) : কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে ২৬৪ ভ‚মিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে পাকা গৃহ ও ২ শতক জমি হস্তান্তর করা হয়েছে
নান্দাইল (ময়মনসিংহ) : নির্বাহী অফিসার মো. এরশাদ উদ্দিনের সভাপতিত্বে আয়োজিত নান্দাইলের ৬২টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ প্রদান অনুষ্ঠানে এমপি আনোয়ারুল আবেদীন খান প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে এ সব ঘরের কাগজ পত্রাদি প্রদান করেন।
নবাবগঞ্জ (দিনাপুর) : নবাবগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপজেলার ভ‚মিহীন ও গৃহহীনদের মাঝে জমির দলিল, ঘর-এর চাবি ও সার্টিফিকেট হস্তান্তর করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছা. নাজমুন নাহার।
পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) : দুই শতাংশ জমিসহ স্বপ্নের নীড় পেয়ে শুকরিয়া আদায় করেছেন ৪১ গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবার।
পাকুন্দিয়া উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে বড় পর্দায় অনুষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও কনফারেন্স শেষে ৪১ ভূমিহীনের হাতে ঘরের দলিল ও চাবি তুলে দেন পাকুন্দিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নাহিদ হাসান।
পাঁচবিবি (জয়পুরহাট) : জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার বিভিন্ন এলাকার অসহায় গরীব, ভূমিহীন ও গৃহহীন ৪৫ পরিবার পেল পাকা বাড়ি। এ উপলক্ষে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এক আলোসভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জয়পুরহাট-১ আসনের সাংসদ অ্যাড. সামছুল আলম দুদু।
পার্বতীপুর (দিনাজপুর) : পার্বতীপুরে ১৮০টি পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসাবে ভূমি ও গৃহহীনদের মাঝে দলিল, নামজারি, ডিসিআর ও প্রধানমন্ত্রীর সনদপত্র হস্তান্তর করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাশিদ কায়সার রিয়াদ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) এইচ এম খোদাদাদ হোসেন।
রামগড় (খাগড়াছড়ি) : খাগড়াছড়ি জেলার রামগড় উপজেলায় ভ‚মিহীন ও গৃহহীন ২২ পরিবারের মাঝে আনুষ্ঠানিক ভাবে জমির দলিল ও ঘরে চাবি হস্তান্তর করা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মু. মাহমুদ উল্লাহ মারুফ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন এবং জমির দলিল ও ঘরের চাবি হস্তান্তর করেন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু।
রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী) : উপহার হিসেবে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলায় আশ্রয়স্থল (ঘর) পেয়েছেন ৪৯১ গৃহহীন পরিবার। ঘর হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ডা.জহির উদ্দিন আহম্মেদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাশফাকুর রহমান।
রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) : রূপগঞ্জ উপজেলা মিলনায়তনে ১৫০টি ভ‚মিহীন ও গৃহহীন পরিবারের জন্য ২ শতাংশ জমি দিয়ে গৃহ নির্মানের চাবি হস্তান্তর করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী (বীর প্রতীক), বিভাগীয় কমিশনার খলিলুর রহমান, জেলা প্রশাসক মুস্তাইন বিল্লাহ, প্রমুখ।
সৈয়দপুর (নীলফামারী) : ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারগুলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘর পেয়ে আনন্দে উচ্ছ্বসিত। ঘর পাওয়ার স্বপ্ন পূরণ হওয়ায় সুবিধাভাগী পরিবারের সদস্যদের মুখে হাসির ঝিলিক।
সাপাহার (নওগাঁ) : সাপাহার উপজেলার ১২০ জন গৃহহীন পরিবারের মাঝে ঘর ও ২শতাংশ করে জমির দলিল হস্তান্তর হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি খাদ্যমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কল্যাণ চৌধুরী, সহকারী কমিশনার (ভূমি) সোহরাব হোসেন প্রমূখ।
শিবগঞ্জ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) : চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় ৭৩৭টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে কবুলিয়ত দলিলসহ নবনির্মিত বাসগৃহ হস্তান্তর করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে উপকারভোগীদের হাতে বাসগৃহের কবুলিয়াত দলিল তুলে দেন সংসদ সদস্য ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল।
শ্রীপুর (গাজীপুর) : গাজীপুরের শ্রীপুরে ২০ জন ভূমিহীন পরিবার প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে ঘর পেয়েছেন। তারা এখন তাদের নিজের বাড়িতে মাথা গুঁজার ঠাঁই পেল। গাজীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজ ভূমিহীনদের মাঝে এসব বাড়ির দলিল হস্তান্তর করেন।
সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) : গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ভূমিহীন ও গৃহহীন ২৭২ পরিবারের মাঝে বারান্দাসহ দুই কক্ষ বিশিষ্ট সেমিপাঁকা ঘর ও দুই শতক করে জমির দলিল হস্তান্তর করেছেন উপজেলা প্রশাসন। দলিল হস্তান্তর উপলক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আল মারুফের সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।