পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২০ দলীয় জোটের অন্যতম শীর্ষ নেতা, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (বিএমএল) এর সভাপতি এএইচএম কামরুজ্জামান খান (৮৬) সোমবার রাত ১০টায় ফুসফুসে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মৃত্যুকালে তিনি ২ পুত্র, ২ কন্যা, নাতি-নাতনী ও অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। আজ মঙ্গলবার বাদ যোহর বনানী কবরস্থান সংলগ্ন বাগে মোনেম জামে মসজিদ প্রাঙ্গনে মরহুমের জানাযার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে বনানির পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন স¤পন্ন করা হয়।
মরহুমের ইন্তেকালে মুসলিম লীগ ও তার আতœীয়-স্বজনদের মধ্যে হৃদয় বিদারক শোক নেমে আসে। মরহুমকে এক নজর দেখার জন্য তার বাসায় ছুটে যান বাংলাদেশ মুসলিম লীগের মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের, মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন আবুড়ি, তরুন মুসলিম লীগ নেতা মো. তারেক জমির সজিব, অতিরিক্ত মহাসচিব আলহাজ হাসান সালাম সেলিম, এসএইচ খান আসাদ ও বিএমএল মহাসচিব শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী।
মরহুমের ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করে তার রূহের মাগফিরাত কামনা করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বাংলাদেশ আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই।
এছাড়া, মরহুমের ইন্তেকালে আরো যেসব নেতৃবৃন্দ গভীর শোক প্রকাশ করে তার রূহের মাগফিরাত কামনা করেছেন তারা হচ্ছে, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বদরুদ্দোজা সুজা, মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের, নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আজিজ হাওলাদার, স্থায়ী কমিটির সদস্য আনোয়ার হোসেন আবুড়ী ও অতিরিক্ত মহাসচিব আলহাজ হাসান সালাম সেলিম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।