পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের আমীর ডক্টর মওলানা মুহাম্মদ ঈসা শাহেদী ও সেক্রেটারী জেনারেল অধ্যাপক মুস্তফা তারেকুল হাসান এক যুক্ত বিবৃতিতে ফ্রান্সে মুসলামাদের বিরুদ্ধে জঘন্য নিবর্তনমূলক আইন প্রণয়নের প্রতি ক্ষোভ ও তীব্র প্রতিবাদ জানান। তারা বলেন, ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ম্যাখোঁকে মুসলিম বিদ্বেষী তৎপরতার জন্য একদিন অবশ্যই খেসারত দিতে হবে। ৫০ লাখ মুসলিম অধ্যুষিত ফ্রান্সে মুসলমানদের উপর একের পর এক চাপ সৃষ্টি প্রমাণ করে ম্যাখোঁ কতখানি ইসলাম ফোবিয়ায় আক্রান্ত। তিনি রাষ্ট্রীয়ভাবে আমাদের প্রিয়নবীর ব্যঙ্গচিত্র বিলবোর্ডে টানিয়ে মানব সভ্যতার চরম অবমাননা করেছেন এবং সমগ্র বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ঘটিয়েছে। বিশ্ব মুসলিম তার এই পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। এতে তার মনে অনুশোচনা হওয়ার পরিবর্তে ফ্রান্সের নাগরিক মুসলমানদের ধর্মীয় শিক্ষা ও নারীদের হিজাব পালনে বিধিনিষেধ, মসজিদ ও ইসলামী সংস্থাগুলোর উপর কড়া নিয়ন্ত্রণ এমনকি ঘরোয়ভাবেও শিশুদের ইসলামী শিক্ষা অর্জনের উপর নিষেধাজ্ঞার আইন করে মানবাধিকারের চরম লংঘন করেছে। ইউরোপ আমেরিকা ও ফ্রান্সে ইসলামের যে জোয়ার শুরু হয়েছে তাতে ম্যাখোঁর মাথা খারাপ হয়ে গেছে। আদূর ভবিষ্যতে ইতিহাসের জালিম শাসকদের মতো তাকেও আল্লাহর দ্বীন ও মুসলমানদের উপর জুলুমের খেসারত দিতে হবে। নেতৃদ্বয় বলেন,এই অবস্থার অবসানের জন্য সবচে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে মুসলিম রাষ্ট্রসমূহ ও ওআইসি এর পক্ষ হতে ফ্রান্সের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানানো ও প্রতিক্রিয়া দেখানো। আমরা বাংলাদেশ সরকারের প্রতি দাবি জানাচ্ছি অবিলম্বে ফ্রান্সের এই জঘন্য জুলুম এর প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন করুন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।