পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গোল্ডেন মনিরের অবৈধ সম্পদ ও প্লট জালিয়াতির অভিযোগ অনুসন্ধানে গণপূর্ত অধিদফতরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী প্রদীপ কুমার বসুকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বুধবার কমিশনের উপ-পরিচালক সামছুল আলমের নেতৃত্বে সহকারী পরিচালক মামুন চৌধুরী গণপূর্তের এই প্রকৌশলীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন।
দুদক উপ-পরিচালক শামসুল আলম বলেন, বুধবার সকালে গণপূর্তের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী উপস্থিত হয়েছেন। প্রায় দুই ঘণ্টা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তার কাছে আরও কিছু প্রয়োজনীর ডকুমেন্ট চাওয়া হয়েছে। সেগুলো নিয়ে তিনি আবার দুদকে আসবেন। দুদকের চলমান অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে বলে জানান এই উপ-পরিচালক।
এইদিকে বুধবার জিজ্ঞাসাবাদের কথা থাকলেও উপস্থিত না হয়ে আরও সময় চেয়ে আবেদন করেন রাজউকের পরিচালক শেখ শাহিনুল ইসলাম। গত ২০ নভেম্বর রাজধানীর মেরুল বাড্ডা থেকে অবৈধ অস্ত্র ও মাদকসহ ব্যবসায়ী মনির হোসেনকে (গোল্ডেন মনির) গ্রেফতার করে র্যাব। এরপর গত ২৬ নভেম্বর গোল্ডেন মনির ও তার স্ত্রী রওশন আক্তারের সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ পাঠায় দুদক। দুদক পরিচালক আকতার হোসেন আজাদের স্বাক্ষরে পাঠানো নোটিশে তাদের ২১ কার্যদিবসের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে বলা হয়। এই অনুসন্ধান ছাড়াও আট বছর আগে মনিরের অবৈধভাবে অর্জিত এক কোটি ৬১ লাখ টাকার সম্পদ মা ও স্ত্রীর নামে দেয়ার অভিযোগে অপর একটি মামলা করেছে দুদক। আর গত ১ ডিসেম্বর দুদক উপ-পরিচালক ও অনুসন্ধান কর্মকর্তা মো. সামছুল আলম স্বাক্ষরিত নোটিশে তাদেরকে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হতে বলা হয়। গ্রেফতারের পর মনিরের বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে তিনটি মামলা হয়েছে। মামলাগুলো তদন্ত করছে ডিএমপির গোয়েন্দা পুলিশ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।