পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
করোনায় ক্ষতিগ্রস্থ আরও ছয় হাজার পরিবারের মাঝে খাদ্য ও সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগ্রুপ প্রাণ-আরএফএল। সম্প্রতি গ্রুপের পক্ষ থেকে খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর, কুমিল্লা এবং নোয়াখালীতে করোনায় ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মাঝে খাদ্য ও সুরক্ষা সামগ্রী তুলে দেয়া হয়। বুধবার (২ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে ছিল চাল, ডাল, তেল, চিনি, লবন, সুজি, লন্ড্রি সোপ এবং বাথ সোপ। এছাড়া সুরক্ষা সামগ্রী হিসেবে দেওয়া হয় সার্জিক্যাল মাস্ক।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের এ উদ্যোগের সাথে ছিল বহুজাতিক ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান এইচএসবিসি ব্যাংক। বিতরণে সহায়তা করে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি।
এ বিষয়ে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের বিপণন পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল বলেন, “করোনায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে অনেক পরিবার অসহায় জীবনযাপন করছে। সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে ‘পাশে আছি বাংলাদেশে’ প্লাটফর্মের আওতায় আমরা এসব পরিবারকে সহায়তা করে আসছি যা আগামীতেও অব্যাহত থাকবে।”
দেশের যেকোন দুর্যোগে ‘পাশে আছি বাংলাদেশ’ প্লাটফর্মের আওতায় অসহায় ও দুস্থদের সহায়তা করে আসছে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ। চলতি বছরের মার্চে দেশে করোনার প্রাদুর্ভাব শুরু হলে উপার্জনের পথ হারিয়ে বিপাকে পড়ে অনেক অসহায় পরিবার। তাদের সহায়তার জন্য এই ক্যাম্পেইনের অধীনে মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করে আসছে। এখন পর্যন্ত গ্রুপের পক্ষ থেকে প্রায় ৭০ হাজার পরিবারের মাঝে খাদ্য ও সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।