পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি সুলতান মহিউদ্দিন এক বিবৃতিতে বলেছেন, মূর্তি স্থাপন সরাসরি আল্লাহর সাথে বিদ্রোহের শামিল। মূর্তি সংস্কৃতির বিরুদ্ধে নবী-রাসূল ও অলী-আউলিয়াগণ আন্দোলন-সংগ্রাম করে গেছেন। বাংলাদেশ শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমানদের দেশ, এটা হিন্দুস্থান নয়, এ দেশকে মূর্তির রাজ্য বনানোর ষড়যন্ত্র তাওহিদী জনতা বরদাশত করবে না। দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন ইসলাম ও মুসলমানদের ধর্মীয় ঐতিহ্যের ওপর চরম আঘাত। মসজিদের শহর ঢাকাকে মূর্তির শহর বানানোর চক্রান্ত কিছুতেই সফল হবে না। রাম-বাম ও নাস্তিক্যবাদের প্ররোচনায় বিজাতীয় সংস্কৃতি চাপিয়ে দিলে দেশের ঈমানদার জনতা রাজপথে আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়বে। ধর্মপ্রাণ জনতা কারো হুমকি-ধমকি আর রক্ত চক্ষুকে ভয় পায় না। ঈমান-আক্বীদা ও ইসলামী ঐতিহ্য রক্ষায় লাখো মু‘মিন প্রয়োজনে জীবন দিতেও প্রস্তুত রয়েছে, ইনশাআল্লাহ।
তিনি আরো বলেন, কতিপয় ইসলামবিদ্ধেষী কুচক্রী মহল জনগণের কাছে সরকারের ভাবমর্যাদা নষ্ট করার জন্য ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন করাতে চায়। সরকারের এ সিদ্ধান্তে দেশের জনগণ ক্ষুব্ধ ও মর্মাহত। আশা করি সরকারের শুভবুদ্ধি উদয় হবে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপনের কর্মসূচি পরিহার করবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।