পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমীর শায়খুল হাদীস আল্লামা ইসমাঈল নূরপুরী বলেছেন, এদেশে অসংখ্য অলি আউলিয়ার পদচারণা রয়েছে। মূর্তি হলো শিরক। প্রত্যেক নবী এবং রাসূল শিরকের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপনের চক্রান্ত চলছে। সুতরাং মূর্তি স্থাপন না করে ইসলামী স্থাপনা নির্মাণ করুন। মানুষের ভাষা বুঝুন। ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন করলে দেশের তাওহিদী জনতা এর বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে। যে কোনো অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে এর দায় দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে।
আজ শনিবার কেন্দ্রীয় নির্বাহী বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
পুরানা পল্টনস্থ দলীয় কার্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকের পরিচালনায় বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন, নায়েবে আমীর মাওলানা আফজালুর রহমান, মাওলানা রেজাউল করীম জালালী, মাওলানা খুরশিদ আলম কাসেমী, যুগ্মমহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ, মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, মাওলানা কোরবান আলী কাসেমী, মাওলানা আব্দুল আজীজ, মুফতি শরাফত হোসাইন, অফিস ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলনা আজিজুর রহমান হেলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা এনামুল হক মুসা, সহ-বায়তুলমাল সম্পাদক মাওলানা নিয়ামতুল্লাহ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মাওলানা হারুনুর রশীদ ভূঁইয়া, নির্বাহী সদস্য মাওলানা ইউসুফ আশরাফ, মাওলানা জসিম উদ্দীন, মাওলানা সামিউর রহমান মুসা, মাওলানা হোসাইন আহমদ, মহানগর সভাপতি মাওলানা রুহুল আমীন খান ও মাওলানা আব্দুল মুমিন প্রমূখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।