পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ-এর মহাসচিব আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী বলেছেন, দেশে সাম্প্রদায়িক গোলযোগ সৃষ্টি করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ঠেলে দিতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। তাদের পাতানো ফাঁদে কোনভাবেই পা দেয়া যাবে না। যে কোন মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অটুট রাখতে হবে। পাশাপাশি ষড়যন্ত্রকারী ও তাদের মদদদাতাদের চিহ্নিত করে জাতির কাছে মুখোশ খুলে দিতে হবে। দেশবিরোধীদের প্রতিরোধে ব্যাপক গণসচেতনতা তৈরির মাধ্যমে সকলকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে হবে।
আজ বুধবার জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ-এর উদ্যোগে ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের চক্রান্ত প্রতিরোধে আমাদের করণীয়’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী এসব কথা বলেন। রাজধানী ঢাকার পল্টনস্থ দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় জমিয়তের সহসভাপতি আল্লামা আবদুর রব ইউসুফীর সভাপতিত্বে এবং দলের যুগ্মমহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দীর পরিচালনায় আলোচনা
সভায় আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী আরো বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা আমাদেরকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে মাথা গরম করতে চাচ্ছে। বাংলাদেশের সকল ধর্ম, বর্ণ ও মতাদর্শের মানুষ মিলে মিশে চলতে অভ্যস্ত। বাংলাদেশের ৯২ ভাগ মানুষ ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী।
তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমাদের এখন প্রধান কাজ হবে, ইসলামের সম্প্রীতি ও শান্তির বাণীর ব্যাপক প্রচার করা। ইসলাম জ্বালাও, পোড়াও, ভাঙচুর সমর্থন করে না। ইসলাম সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির শিক্ষা দেয়। ইসলামের এই বাণীগুলোর ব্যাপক প্রচার করতে হবে এবং সে মতে চলতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।