Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

প্রশ্ন : আমি একটি সরকারি অফিসে চাকুরী করি, প্রতি মাসে ছয় হাজার টাকা ওভার টাইম পাই। এই টাকা প্রতি মাসে এসএফসি থেকে পাশ করতে ৬০০ টাকা ঘুষ দিতে হয়, ঘুষ না দিলে পাশ হয়না। অনেকটা বাধ্য হয়ে দিতে হয়। এখন এই টাকা আমার জন্য বৈধ হবে ও আমার কি গুনাহ হবে?

রুবেল মাহমুদ
ইমেইল থেকে

প্রকাশের সময় : ৬ নভেম্বর, ২০২০, ৮:৪৩ পিএম

উত্তর : নিজের প্রাপ্য অধিকার পাওয়ার সময় যদি কেউ জুলুমের শিকার হয়ে কোনো কিছু দেয়, তাহলে দাতা ব্যক্তি ক্ষমারযোগ্য। যারা অন্যায়ভাবে টাকাটা নেয়, তারা গুনাহগার হবে। এভাবে প্রাপ্ত হালাল টাকা আপনার জন্য হালালই হবে।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া বিশ্বকোষ।
প্রশ্ন পাঠাতে নিচের ইমেইল ব্যবহার করুন।
[email protected]

ইসলামিক প্রশ্নোত্তর বিভাগে প্রশ্ন পাঠানোর ঠিকানা
[email protected]



 

Show all comments
  • Jack Ali ৬ নভেম্বর, ২০২০, ৮:৫১ পিএম says : 0
    The punishment for one who takes bribery, one who gives it, and one who acts as intermediary between them is a curse and expulsion from the mercy of Allah by the tongue of the Messenger of Allah sallallaahu `alayhi wa sallam ( may Allaah exalt his mention ). Abu Hurayrah may Allaah be pleased with him narrated that the Prophet sallallaahu `alayhi wa sallam ( may Allaah exalt his mention ) cursed the bribe giver, its taker and the one who acts as intermediary between them. [Ahmad] Bribery is one of the major sins. It is condemned and forbidden in the Book of Allah. Allah Says (what means): {[They are] avid listeners to falsehood, devours of [what is] unlawful.} [Quran 5:42] The scholars of Tafseer said, “{devours of [what is] unlawful.}, refers to bribery.” Allah also Says (what means): {And do not consume one another's wealth unjustly or send it [in bribery] to the rulers in order that [they might aid] you [to] consume a portion of the wealth of the people in sin, while you know [it is unlawful].} [Quran 2:188] In short, the punishment of the bribe-taker, the bribe-giver and the intermediary between them is great, if they do not repent to Allah from it. This is because bribery causes much corruption in the society. Allah knows best.
    Total Reply(0) Reply
  • N Islam ৭ নভেম্বর, ২০২০, ১২:৩৬ এএম says : 0
    লাগাতার প্রতিমাসে একই পরিমান ওভারটাইম কতটুকু বৈধপথে আসে সেটিও বিবেচনা করা উচিৎ । বহু সরকারী প্রতিষ্ঠান আছে, যেখানে ট্রেড ইউনিয়নের জবরদস্তিতে শুধু উপস্থিত থাকলেই অতিরিক্ত সময় কাজ না করেও ওভারটাইম পাওয়া যায় । এইধরনের ওভারটাইমের টাকা উঠাতেও ঘুুষ দেওয়ার প্রয়োজন পড়তে পারে । বেতন উঠানোর ক্ষেত্রে এটা ঘটলে প্রশ্নকারীর বক্তব্য নিয়ে কোন কথা বলতাম না । কিন্তু সরকারী প্রতিষ্ঠানের ওভারটাইমের ভিতরে অনেক ঘাপলা দেখেছি । শ্রদ্ধেয় মুফতি সাহেবের উত্তরে প্রশ্নকারী মনে শান্তি পেতে পারেন । কিন্তু হালাল রুজির কথা চিন্তা করলে প্রথমে দেখা উচিৎ ওভারটাইমের পুরোটাই যথাযথ নিয়মে পাচ্ছি নাকি অতিরিক্ত সময় কাজ না করেও নিচ্ছি । আবার অনেকসময় দেখা যায় দিনের বেলা কাজে ইচ্ছাকৃত ঢিলেমি করলাম ওভারটাইমের আশায়, সেটাই বা কতটুকু বৈধ ?
    Total Reply(0) Reply
  • Shamsul Alam ৭ নভেম্বর, ২০২০, ১০:০১ এএম says : 0
    N Islam-এর মন্তব্য যথার্থ। সরকারি প্রতিষ্ঠানের ওভারটাইমের বিষয়টি এরকমই।
    Total Reply(0) Reply
  • M Khan ১২ নভেম্বর, ২০২০, ২:৫৩ পিএম says : 0
    N Islam স্যার কে স্যালুট, চমৎকার মতামতের জন্য।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ