পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড গওহরডাঙ্গা
ফ্রান্সে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় নবী (সা.) এর ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের প্রতিবাদে কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড গওহরডাঙ্গার উদ্যোগে আজ বুধবার গোপালগঞ্জ প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে নেতৃত্বদেন ছদর সাহেব (রহ.) এর পৌত্র ও গওহরডাঙ্গা মাদরাসার মুহাদ্দিস মুফতি উসামা আমীন।
মুফতি মোহাম্মদ তাসনীন ও মুফতি মাকসুদুল হকের পরিচালনায় অন্যানের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, গওহরডাঙ্গা মাদরাসার মুফতি নুরুল ইসলাম, মাওলানা ফরিদ আহমাদ, বেফাকের নায়েবে সদর মাওলানা নুরুল হক, শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মাওলানা শামছুল হক, কোর্ট মসজিদ মাদরাসার মুফতি হাফিজুুর রহমান, মাওলানা মাহমুদুল হাসান, জেলা উলামা পরিষদের সদস্য সচিব মুফতি মঈনুদ্দিন, তারাইল ফুকরা মাদরাসার মাওলানা শিহাব উদ্দিন, মুসলিম এতিম খানা মাদরাসার মাওলানা হায়াত আলী, মাওলানা নাসির উদ্দিন, মুফতি ফকরুল ইসলাম, তানজিমুল মুদাররিসিন বাংলাদেশের মাওলানা আতাউর রহমান, মাওলানা জামাল উদ্দিন, মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক, মাওলানা অহিদুজ্জামান, মাওলানা শফিকুল ইসলাম গওহারী, খাদেমুল ইসলাম ছাত্র শাখার সভাপতি গোলাম রাব্বনী।
মানববন্ধনে মুফতি উসামা আমীন বলেন, বিশ^ নবী (সা.) জগৎবাসীর জন্য রহমত স্বরূপ আগমন করেছিলেন। তিনি বিশে^ সব ধরণের অশান্তি দূর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ফ্রান্স সরকার নবী (সা.) এর ব্যঙ্গচিত্র প্রর্দশন করে যে ধৃষ্টতা দেখিয়েছে তা বিশে^র দুইশ কোটি মুসলমানের হৃদয়ে চরম আঘাত হেনেছে। এ ঘটনার জন্য ফ্রান্স কে অবশ্যই বিশ^ মুসলিমের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।