পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আসন্ন মৌসুমে শীতার্ত মানুষের সহায়তায় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণভাণ্ডারে অনুদান হিসেবে ২৫ লাখ ৯৫ হাজার কম্বল দিয়েছে ৩৫টি বাণিজ্যিক ব্যাংক।
বুধবার (২৮ অক্টোবর) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে তার মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস অনুদানের এসব কম্বল গ্রহণ করেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে সংযুক্ত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণভাণ্ডারে সবচেয়ে বেশি কম্বল অনুদান হিসেবে দেয় ইসলামী ব্যাংক, বাংলাদেশ। এই প্রতিষ্ঠানটি ২ লাখ পিস কম্বল অনুদান দিয়েছে।
অন্য ব্যাংকগুলোর মধ্যে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড ১ লাখ ৫০ হাজার পিস, এক্সিম ব্যাংক ১ লাখ ৫০ হাজার, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড ১ লাখ ৫০ হাজার, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড ১ লাখ ৫০ হাজার, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিডেট ১ লাখ ২৫ হাজার, আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড ১ লাখ, এবি ব্যাংক ৫০ হাজার পিস, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড ৭৫ হাজার, ব্যাংক এশিয়া ৭৫ হাজার, সিটি ব্যাংক ৭৫ হাজার, ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড ৭৫ হাজার, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড ৭৫ হাজার, যমুনা ব্যাংক ৭৫ হাজার, মেঘনা ব্যাংক লিমিটেড ১৫ হাজার পিস, মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড ৭৫ হাজার, মধুমতি ব্যাংক লিমিটেড ১৫ হাজার, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড ৫০ হাজার, এনসিসি ব্যাংক লিমিটেড ৭৫ হাজার, এনআরবি ব্যাংক লিমিটেড ১৫ হাজার পিস কম্বল অনুদান হিসেবে দেয়।
এছাড়া এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড ১৫ হাজার, এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক লিমিটেড ১৫ হাজার, ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড ৭৫ হাজার, পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড ১৫ হাজার, প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড ৭৫ হাজার, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড ১ লাখ, পূবালী ব্যাংক লিমিটেড ৭৫ হাজার, এসবিএসি ব্যাংক লিমিটেড ১৫ হাজার, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড ৭৫ হাজার, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড ৭৫ হাজার, সাউথইস্ট ব্যাংক ৭৫ হাজার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড ৭৫ হাজার, ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড ৫০ হাজার, ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড ১৫ হাজার, উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড ৭৫ হাজার পিস কম্বল অনুদান হিসেবে প্রধানমন্ত্রী ত্রাণভাণ্ডারে দেয়।
শীতার্ত মানুষের জন্য অনুদান হিসেবে কম্বল দেওয়ায় ব্যাংকের প্রতিনিধিদের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যখনই কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা দুর্ভিক্ষ দেখা যায় তখন তারা মানুষের পাশে দাঁড়ান। তাদের এই বদন্যতার কারণে আমরা মানুষকে অনেক সহযোগিতা করতে পারি।
শেখ হাসিনা বলেন, শীতকাল শুরু হতে যাচ্ছে। এবার যেভাবে যত বৃষ্টি হয়েছে এবং যেভাবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ তাতে মনে হচ্ছে বোধহয় শীতের সময়ও শীতের প্রকোপটা বেশি হতে পারে। আমি সত্যিই আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি যে শীত শুরু হওয়ার আগে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকের পক্ষ থেকে প্রস্তাব দিয়েছেন যে তারা শীতবস্ত্র কম্বল দেবেন। আমরা মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারবো। যেটা শীতে মানুষের উপকার হবে, সেজন্য আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।