পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমির মাওলানা মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী বলেছেন, ধর্ষণ বন্ধ করার জন্য শুধু কঠোর আইন চালু করলেই হবেনা, এ আইন দ্রুত যথাযথ স্থানে প্রয়োগ করতে হবে। যেনা-ব্যভিচার ও ধর্ষণের উপসর্গসমূহ বন্ধ করতে হবে। ওয়েব সিরিজ, ভারতীয় চলচ্চিত্র, পর্নোগ্রাফি, সিনেমা, নাটক, টেলিফিল্ম ও ইন্টারনেটে সকল প্রকার নগ্নতা, যৌনতা-অশ্লীলতা ও বেহায়াপনা চলছে। এই সব নগ্ন ও ধর্ষণের দৃশ্য দেখে শিখে সেগুলো বাস্তবায়নের চেষ্টার কারণেই সমাজে ধর্ষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। মাওলানা আতাউল্লাহ বলেন, যুব সমাজের নৈতিক অধঃপতন রোধ এবং কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজের চারিত্রিক ও নৈতিক মূল্যবোধ জাগ্রত করার লক্ষ্যে সরকারকে আরো সচেতন হতে হবে। পরিবার সমাজে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাষ্ট্রীয়ভাবে আল্লাহভীরুতা, ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা, মানবিক মূল্যবোধ চর্চা করতে হবে। শিক্ষার সকল স্তরে মুসলমানদের জন্য ইসলামী শিক্ষা এবং নামাজ পড়া বাধ্যতামূলক করতে হবে। মেয়েদের জন্য ইসলামের শরীয়া পর্দা ও শালীন পোশাক পরিধানে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার কামরাঙ্গীরচর মাদরাসায় উলামায়ে কেরামদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এতে আরো উপস্থিত ছিলেন খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, নায়েবে আমির মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, মাওলানা শেখ আজিম উদ্দিন, মাওলানা সাজেদুর রহমান ফয়েজী, মুফতি মুজিবুর রহমান, মুফতি সুলতান মহিউদ্দিন, মাওলানা সানাউল্লাহ হাফেজ্জী, মাওলানা সাইফুল ইসলাম সুনামগঞ্জী,মুফতী মফিজুর রহমান, মাওলানা আবরারুজ্জামান পাহাড়পুরী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।