পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শিশু রিফাতকে অপহরণ এবং হত্যা মামলায় আরিফুল রহমান জুয়েলকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। চার্জশিটে অভিযুক্ত ২ জনকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়েছে। গতকাল বুধবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মুন্সী রবিউল আলম এ রায় দেন। জুয়েলকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রদানের পাশাপাশি ৩ লাখ টাকা অর্থদন্ড দেয়া হয়েছে। অনাদায়ে আরও এক বছর কারাদন্ড দেয়া হয়েছে। আসামি ইকবাল মুন্সি ওরফে মেকার ইকবাল ও হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের খালাস দেয়া হয়।তবে এ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী আব্দুর রশীদ মোল্লা। তিনি বলেন, রায়ে আমি সংক্ষুব্ধ। আমরা ন্যায়বিচার পায়নি। ভিকটিমের বাবার সঙ্গে আলাপ করে উচ্চ আদালতে আপিল করবো। আশা করছি ন্যায়বিচার পাবো। অন্যদিকে রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী দেলোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, আমরা ন্যায়বিচার পেয়েছি।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের ৯ জুন রিফাত নিখোঁজ হন। ওই দিন দিবাগত রাতে লালবাগ থানায় একটি ডায়েরি করেন তার বাবা রফিকুল ইসলাম। পরদিন তার বাবার ফোনে অজ্ঞাতপরিচয় একজন ফোন দিয়ে তার ছেলেকে ফিরে পেতে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। গত ৫ বছর মামলাটি চলাকালে ৩৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ২০ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।