পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সম্প্রতি সিলেট, নোয়াখালীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ধর্ষণ, গণধর্ষণ, নিপীড়ন ও বর্বরোচিত নারী নির্যাতন ঘটে চলেছে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় এর প্রতিবাদে গর্জে উঠেছে শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। কিন্তু এতগুলো ঘটনা ঘটে যাওয়ার পরেও দেশের তথাকথিত নারীবাদী, সুশীল সমাজ ও মানবাধিকার কর্মীদেরকে কোন প্রতিবাদ বা এই ইস্যুতে কোন ধরনের বক্তব্য দিতেও দেখা যায় নি। বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে নেটিজেনরা।
সুমন রহমান তার ফেইসবুক ওয়ালে লিখেন, ‘তথাকথিত মানবাধিকার কর্মীরা মানব অধিকার কমিশন, চেতনাধারী সুশীল সমাজ, চেতনাবুলি নারী অধিকার সংস্থা,আজ কোথায়? বাংলাদেশের মানবতা লুণ্ঠনকারীদের বিরুদ্ধে আওয়াজ নেই কেনো? আপনারা কি মরে গেছেন, না দেশত্যাগ করে দাদাদের দেশে চলে গেছেন?’
সালাম খোকন লিখেন, ‘নারীবাদী বা মানবতাবাদীরা প্রতিবাদ কর্মসূচির জন্য অর্থ সহায়তা পাচ্ছে না, তাই কর্মসূচি নাই। এ নিয়ে আক্ষেপের কিছু নাই।’
ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে আল মুমিন লিখেন, ‘ক্রসফায়ার নাকি বিচার বহির্ভূত হত্যা, মানবাধিকার নাকি ক্ষুণ্য হয়, মানবাধিকার কর্মীরা তখন মিডিয়ায় টকশোতে তোলপাড় তুলে দেয়, আজকে কোথায় আপনারা? ধর্ষিতাকে আপনাদের সমাজে কোন চোখে দেখা হয়, তা শুধু ধর্ষিতাই জানে! ধর্ষক হাওয়া খেয়ে বেড়ায়, ধর্ষিতা ধুকে ধুকে মরে যায়! এই নীতির শেষ হবে কবে? ক্রসফায়ারের বিকল্প নাই, ধর্ষকের লাশ চাই!’
হিমেলের প্রশ্ন, ‘বাংলার সুশীল সমাজের .....আর ...... গুলা কই। যারা টকশোতে মানুষকে বাল্যবিবাহের নীতিবাক্য শুনায়?’
শহিদুল ইসলাম শহিদ লিখেন, ‘একজন চরিত্রহীন নারীকে চরিত্রহীন বললে শত শত মামলা হয়, আর সাধারণ একজন নারীকে নির্যাতন এবং বিবস্ত্র করে ভিডিও করলেও কিছুই হয় না। কারণ এরা ক্ষমতাসীনদের গুন্ডা বাহিনী, এটাই হলো স্বাধীন বাংলাদেশ।’
ছন্দ আকারে মুকুল হোসেন লিখেন, ‘নারীকে যখন উলঙ্গ করা হয়, নারীবাদীরা তখন তৃপ্ত। নারীকে যখন পর্দায় রেখে সম্মান করা হয়, নারীবাদীরা তখন ক্ষিপ্ত।’
নীরা হক লিখেন, ‘দালালের কখনও সত্যি কথা বলার সাহস থাকে না। এরা হচ্ছে দালাল। তাই ইসলামের কিছু দেখলেই তাদের চেতনা জেগে উঠে। এরাও এক প্রকার ধর্ষিতা।’
‘ওরা আবার যখন কোনো নারী অধিকার নিয়ে কথা বলতে যাবে, তখনই ওদের মুখে জুতা নিক্ষেপ করতে হবে।’ - এমডি সিরাজুল ইসলাম মাসুদের মন্তব্য।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।