প্রশ্ন : বিদেশ থেকে দেশে ফিরলে মুসাফির থাকা প্রসঙ্গে।
প্রশ্নের বিবরণ : আমি ২৩ বছর হল অষ্ট্রেলিয়া থাকি এবং বলতে গেলে এটাই এখন আমার পারমানেন্ট ঠিকানা। দেশে যাওয়া হয় খুব কম, তবে যখন যাই
উত্তর: এইসব তহবিলের গঠন ও ব্যবস্থাপনা শরীয়তসম্মত কি না তা বিশদ না জেনে জায়েজ বা নাজায়েজ বলা ঠিক হবে না। প্রতিটি a-kassa র ম্যানেজমেন্ট প্রক্রিয়া ভিন্ন। মাসআলাও ভিন্ন ভিন্ন হবে। তবে, মানুষের বিপদের দিনে সহায়তা করা অনেক সওয়াবের কাজ। কিছু লোক মিলে সুসময়ে চাঁদা জমা করা এবং দু:সময়ে এখান থেকে সহায়তা নেওয়া দোষের কিছু নয়। যারা সদস্য তারা তো নিবেনই। যারা সদস্য নন তারাও যদি কিছু পান তাহলে এ নিয়মটি অবশ্যই প্রশংসনীয়। চাঁদার বাইরেও সাধারণ ডোনেশন, চ্যারিটি ফান্ড ও রাষ্ট্রের সহায়তা দিয়ে এ তহবিল সমৃদ্ধ হলে সহায়তা নিতে কোনো অসুবিধা নেই। যে কোনো সমাজে এমন কল্যাণ ব্যবস্থা আশাব্যঞ্জক। তবে, এতে অবৈধ অর্থে তহবিল গঠন, ক্যাসিনো, হাউজি-জুয়া ও সুদের মিশ্রণ থাকলে মুসলিমদের জন্য এর সদস্য হওয়া বা সাহায্য নেওয়া হালাল হবে না। নির্দোষ সহায়তা তহবিল হলে হালাল হবে।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া বিশ্বকোষ।
প্রশ্ন পাঠাতে নিচের ইমেইল ব্যবহার করুন।
[email protected]
ইসলামিক প্রশ্নোত্তর বিভাগে প্রশ্ন পাঠানোর ঠিকানা
[email protected]
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।