পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আজ বুধবার একটি জাতীয় দৈনিকের উপ-সম্পাদকীয়তে প্রকাশিত“মালেকরাই গজনীর সুলতান, দেশটা সোমনাথ মন্দির” শিরোনামে পীর হাবিবুর রহমানের লেখাতে মুসলমানদের অবিসংবাদিত নেতা সুলতান মাহমুদ গজনভী (রহ.) কে কটুক্তির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমীরে শরীয়ত মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী ও মহাসচিব মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী। এক বিবৃতিতে তারা বলেছেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ড্রাইভার মালেকসহ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতির কথা লিখতে গিয়ে পীর হাবিবুর রহমান সুলতান মাহমুদ গজনভী (রহ.) কে লুটেরা প্রমানের অপচেষ্টা করেছেন। অথচ দুর্নীতি ও লুটের মালকে যুদ্ধ লব্দ গনীমতের মালের সাথে তুলনা করা চরম ধৃষ্টতা। নেতৃদ্বয় আরো বলেন, বাংলাদেশ প্রতিদিন কর্তৃপক্ষ বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন ও পীর হাবিবুর রহমানদের মত ইসলাম বিদ্ধেষীদের লেখা ছাপিয়ে নিজেদের গ্রহনযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। তারা বলেন, যুদ্ধ লব্দ মাল অর্থাৎ গনিমতের মাল ইসলামের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ হালাল এবং বৈধ। গনীমতের মালকে লুটতরাজ ও দুর্নীতির মালের সাথে তুলনা করে একজন মুসলিম শাসককে অপমানিত করার পাশাপাশি চরমভাবে ইসলামের বিধানকে অবমাননা করা হয়েছে। এতে বিতর্কিত পীর হাবিবুর রহমানের ইসলাম বিদ্বেষীতাই ফুটে উঠেছে। নেতৃদ্বয় বলেন, অবিলম্বে মুসলিম সিপাহসালার সুলতান মাহমুদ (রহ.) কে হেয়প্রতিপন্ন ও ইসলাম অবমাননা করার অপরাধে ইসলাম বিদ্বেষী পীর হাবিবুর রহমানকে জাতির কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।