পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বর্তমানে দেশে কর্মরত বিদেশি কর্মীরা মূল বেতনের সর্বোচ্চ ৭৫ শতাংশ নিজ দেশে নিতে পারেন রেমিট্যান্স হিসেবে। এখন থেকে রফতানি প্রত্যাবাসন কোটা (ইআরকিউ) অ্যাকাউন্ট থেকে বিদেশি কর্মীদের বৈদেশিক মুদ্রা (এফসি) অ্যাকাউন্টে বেতন জমা করতে পারবেন।
মঙ্গলবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করেছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যাংকে থাকা এফসি হিসাবের মাধ্যমে বিদেশি কর্মীরা নিজ দেশে অর্থ নিতে পারবেন।
ব্যাংকের এডি শাখাগুলো বিদেশি কর্মীদের থাকা এফসি হিসাবের মাধ্যমে বেতনের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা পাঠাতে পারবে। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানের ইআরকিউ হিসাবে জমা থাকা বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ দেখতে হবে। শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি থাকা বিদেশি কর্মীদের বেতনই এফসি হিসাবের মাধ্যমে দেয়া যাবে। ব্যাংককে যাচাই করে দেখতে হবে কতজন বিদেশি কর্মীর অনুমোদন রয়েছে রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানের।
এর আগে গত জুনে এক নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়, বিদেশি কর্মীদের বেতন অবশ্য এফসি (বৈদেশিক মুদ্রার হিসাব বা ফরেন কারেন্সি অ্যাকাউন্ট) হিসাবের মাধ্যমে দিতে হবে। এ হিসাব থেকেই তারা নিজ দেশে অর্থ পাঠাতে পারবেন। বিদেশি কর্মীরা এ হিসাবের বিপরীতে ডেবিট অথবা প্রিপেইড কার্ড নিতে পারে।
এ ডেবিট কার্ডের টাকা দিয়ে ভ্রমণ সম্পর্কিত ব্যয় করতে পারবেন বিদেশিরা। তাদের অ্যাকাউন্টে গচ্ছিত ও টিকিট কেনার টাকাগুলো বাংলাদেশের রেমিট্যান্স হিসেবে বিবেচিত হবে। যে টাকা তারা নিজ দেশে পাঠাবে সেগুলো আউট ওয়ার্ড রেমিট্যান্স হিসেবে বিবেচিত হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।