Inqilab Logo

সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সাধারণ মানুষ র‌্যাব-পুলিশের চুরির গল্প মানতে নারাজ

ঘুরপাক খাচ্ছে রহস্যে টাকা দিয়ে কেনা জমি বাবার নামে দান কেন

ইনকিলাব রিপোর্ট | প্রকাশের সময় : ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:০২ এএম

দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা’র দুর্বত্তদের হামলা’র মোটিভ এবং হামলাকারী নিয়ে ধুম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত মাত্র ৫ জনকে আটকের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু জেলার বিভিন্ন পর্যায় থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একাধিক ব্যাক্তিকে পুলিশসহ বিভিন্ন সংস্থা কর্তৃক তাদের কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়ার খবর এখন ওপেন সিক্রেট।

জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অনেকের বাবা, মা থেকে আত্মীয়স্বজনদের পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কিন্তু গণমাধ্যম কর্মীরা জানতে চাইলে তারা তা স্বীকার করছেন না প্রথম থেকেই। ফলে সাধারণ মানুষের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে আতঙ্ক। উপজেলা কার্যালয়ে কর্মরত চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী ও তাদের স্বজনদের মধ্যে আতঙ্কের মাত্রা একটু বেশি। আর এই আতঙ্ক আরো বেড়ে গেছে মালি রবিউলকে গ্রেফতার ঘটনার প্রায় সাত দিন পর আটক দেখিয়ে পুলিশের প্রেস ব্রিফিং। সর্বশেষ গত শনিবার পুলিশের রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে উপজেলা কার্যালয়ের মালি রবিউলকে আটক এবং প্রাথমিক জিঙ্গাসাবাদে হামলার কথা স্বীকার ও তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক হামলায় ব্যবহৃত হাতুড়ি, মই উদ্ধারের কথা বলা হয়েছে। তবে গণমাধ্যম কর্মীদের সামনে যে মই উপস্থাপন করা হয়েছে তা দিয়ে ইউএনও’র বাসায় দোতালার ভেন্টিলেটর পর্যন্ত উঠা যাবে কিনা তাও ভেবে দেখার বিষয় রয়েছে। একইভাবে উপজেলা চত্বরের বিশাল পুকুর থেকে ছোট্ট হাতুড়ি উদ্ধারের বিষয়টিও গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে খোলাসা করা হয়নি।

এদিকে রবিউলের সম্পৃক্তের বিষয়টিকে তার পরিবারসহ স্থানীয় সচেতন মহল মেনে নিতে পারছে না। পরিবারের কথা রবিউল হামলার ঘটনার দিন ১০০ কিলোমিটার দূরে বিরল উপজেলার বিজোড়া ইউনিয়নের ভীমপুর গ্রামে ছিলো। যেমনটি র‌্যাবের প্রেস ব্রিফিংয়ে যুবলীগ কর্মী আসাদুলের চুরি করতে যেয়েই হামলার স্বীকারোক্তির কথা প্রশাসনসহ সকল স্তরের মানুষ মেনে নিতে পারেননি। প্রশ্ন এসে পড়েছে গত জানুয়ারী অথবা ফেব্রæয়ারি মাসে ইউএনও’র ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে টাকা চুরির দায়ে রবিউলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এর প্রায় ৮ মাস পর কেন এই হামলা চালালো রবিউল (পুলিশের তথ্য মোতাবেক)। আর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তদন্তের শুরুতে রবিউলকে জিজ্ঞাসাবাদ অথবা আটক না করে একাধিক ব্যাক্তিকে আটক করলো কেন।

র‌্যাবের প্রেস ব্রিফিংয়ে ইউএনও অফিসের নৈশপ্রহরী নাজিম হোসেন পলাশ, ঘোড়াঘাট যুবলীগের আহবায়ক জাহাঙ্গীর, যুবলীগ কর্মী আসাদুল, সান্টু ও নবিউলকে জিঙ্গাসাবাদ শেষে আসাদুলকে প্রধান হামলাকারী হিসাবে চিহ্নিত করে তাকেসহ সান্টু ও নবিউলকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। ওই সময়ে যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর ও পলাশকে তাৎক্ষণিকভাবে ছেড়ে দেয়ার কথাও বলা হয়। যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর বাসায় ফিরলেও নৈশ প্রহরী নাজিম হোসেন পলাশের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে পুলিশ পলাশের বড় ভাইকেও বাসা নিয়ে যেয়ে একদিন পরে ছেড়ে দেন। গত ১২ সেপ্টেম্বর পুলিশ আসাদুল, মালি রবিউল এর সাথে পলাশকেও আটক দেখিয়ে আদালতে হাজির করে। অতএব দীর্ঘদিন নৈশ প্রহরী পলাশ পুলিশ হেফাজতেই ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ধরনের অন্তত ৩০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তাদের হেফাজতে নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। জিঙ্গাসাবাদের নামে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী যে কাউকে তাদের হেফাজতে নিতে পারে কি না এ ব্যাপারে দিনাজপুরের বিজ্ঞ আইনজীবি অ্যাডভোকেট মাজহার হোসেন জানান, জিজ্ঞাসাবাদের নামে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী যে কাউকে হেফাজতে নিয়ে রাখতে পারেন না। হেফাজতে নেয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাকে আদালতের কাছে সোপর্দ করার কথা সংবিধানের ৩৩ অনুচ্ছেদ (২) এ স্পষ্ট করে উল্লেখ করা হয়েছে। ইউএনও ওয়াহিদা খানম ও তার পিতার উপর হামলার ঘটনা তদন্তে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তা মানছেন না।

ইউএনও ওয়াহিদা খানম ও তার পিতার উপর ন্যাক্কারজনক হামলাটি নিন্দনীয়। সরকারের পক্ষে উপজেলাবাসীর স্বার্থ সংরক্ষণের দায়িত্বে থাকা উচ্চ পদস্থ একজন কর্মকর্তার উপর হামলাকে প্রশাসনসহ কোন মহলই মেনে নিতে পারেনি। সুরক্ষিত উপজেলা চত্বরের ভিতরে উপজেলার সর্বোচ্চ কর্মকর্তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা সাধারণ বিষয় নয়। এছাড়া ক্ষুদ্র কোন ঘটনায় এ ধরনের হামলা দুঃসাহসিকতার পরিচয় বহন করে। এসব বিষয়কে সামনে রেখে অনুসন্ধান করতে গিয়ে ইনকিলাবের হাতে আসে গত ৪ মার্চ ঘোড়াঘাট সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে সম্পাদিত দানপত্রের কপি।

ঘোড়াঘাটের স্থানীয় এস টি সিদ্দিকীর দুই ছেলে যথাক্রমে মো. ফারুক সিদ্দিকী ও মো. সিদ্দিকী গত ৪ মার্চ ইউএনও ওয়াহিদা খানমের বাবা মো. ওমর আলী শেখের নামে ১৮০ শতক জমি রেজিষ্ট্রি দলিলমূলে (দলিল নম্বর ৭২৯/২০২০) দান করে দেন। আত্মীয়তার সম্পর্ক বা কোন উপকার বা ঋণসহ বিশেষ কোন কারণে দান করার কথা লেখা নেই সেখানে। সাবেক ঘোড়াঘাট ইউনিয়ন বর্তমান ঘোড়াঘাট পৌর এলাকার খোদাদপুর মৌজার অন্তর্গত এই জমির এস এ রেকডীয় মালিক খোদাদপুর এলাকার আজগর আলী। অপরদিকে ওই জমির মালিকানা নিয়েও রয়েছে ভিন্নমত।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র দাবী করেছে, ৭১’ সালে মুক্তিযুদ্ধের পর আজগর আলী’র খোঁজ পাওয়া যায়নি। স্বাধীনতা পরবর্তীতে মালিকানাহীন জমি সেনাবাহিনীর সদস্যদের মধ্যে বরাদ্দ দেয়া হয়। সেই সূত্রে উক্ত জমিসহ মোট ৩০ বিঘা জমি বরাদ্দ পান ঘোড়াঘাটের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জেনারেল (অব.) ডা. মইদ সিদ্দিকী। তিনি এখনও জীবিত রয়েছেন। ডা. মইদ সিদ্দিকীর ভাতিজা হচ্ছেন জমি দানকারী মমিন ও ফারুক সিদ্দিকী। তারাই মূলত ভোগদখল করে আসছেন। সূত্রটির মতে মমিন ও ফারুক সিদ্দিকী ভোগ দখল করলেও স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনৈতিক কতিপয় নেতা মোটা অঙ্কের ফায়দা নিয়ে আসতো। এভাবে যে যেভাবে পেরেছে মূল্যবান এসব সম্পত্তি থেকে লাভবান হয়ে আসছিল। নিজ চাচার নামে বরাদ্দ থাকা এবং সেই সূত্রে ভোগ দখল করে আসা আবদুল মমিন সিদ্দিকী ও ফারুক সিদ্দিকী ১৯৮৯ সালের ১৬ ও ১৮ মার্চ দুটি রেজিষ্ট্রি দলিল মূলে হদিস না থাকা আজগর আলীর কাছ থেকে ক্রয় করেন। পরে ৯-১/১৬৬ ১৯৯০-৯১ নং খারিজ মোকদ্দমা সুত্রে ৩৫ নং খতিয়ানে খারিজ করে খাজনা পরিশোধ করেন।

এখন স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন এসে যায় আজগর আলী’র অস্তিত্ব থাকলে খাস হিসাবে জমিগুলি বরাদ্দ দেয়া হলো কিভাবে। আর বরাদ্দ দেয়ার সময় আজগর আলী প্রতিবাদ বা বাধা ছিলো না কেন। একইভাবে খাস কবলা দলিল মূলে ক্রয় করা সম্পত্তি আবদুল মমিন সিদ্দিকী এবং ফারুক সিদ্দিকী কেনই ইউএনও’র বাবাকে বিক্রয়নামা না করে দানপত্র দলিল সম্পাদন করলেন।

উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, দীর্ঘ প্রায় ২৫ বছরের বেশী সময় ধরে ঘোড়াঘাট উপজেলায় এসি ল্যান্ড পদটি খালি রয়েছে। এসি ল্যান্ডের দায়িত্ব পালন করে থাকেন ইউএনও। অপরদিকে ওয়াহিদা খানম বালু উত্তোলনে ড্রেজার মেশিন ধ্বংসসহ অনেক অনিয়মের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছিলেন। যা কিনা স্থানীয় প্রভাবশালী মহলকে চিন্তিত করে তুলেছিল। ফলে দায় এড়াতে তড়িঘড়ি না করে তদন্তে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পেশাদারীত্বের পরিচয় দিয়ে হামলার প্রকৃত কারণ এবং এর সাথে যারা জড়িত তাদের আটক করে জনসম্মুখে আনা জড়িত হয়ে পড়েছে।



 

Show all comments
  • Mun Ma Munadidan ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৪ এএম says : 0
    ডালমে কুচ কালা হ্যা
    Total Reply(0) Reply
  • Khairul Islam Hasif ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৭ এএম says : 0
    তদন্ত কমিটি যেদিন ঐ ডিআইজি-র কথায় 'ইয়ে' থেকে বের হয়ে আসতে পারবে সেদিন সব ধরনের অপরাধ আর অপরাধীদের মুখোশ খুলে যাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Apu Bhowmik ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৭ এএম says : 0
    অবিশ্বাস্য! কোনমতেই এটা চুরির কোন ঘটনা নয়, এটা হত্যাচেষ্টা। সরকারের এক বাহিনী কিছু লোককে ধরে বলছে চুরির চেষ্টা, আরেক বাহিনী আবার আরেক লোককে আসামী বানিয়ে সেটাও চুরির চেষ্টা বলছে। আসলে দেশে হচ্ছেটা কি?
    Total Reply(0) Reply
  • Shomik Mojumder ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৮ এএম says : 0
    আন্তর্জাতিক নাট্যমেলার আয়োজন প্রতিবছর বাংলাদেশে করার জোর দাবি জানাচ্ছি ।কারণ পৃথিবীতে এতোবড় নাটকবাজ পুলিশ,বিচারক,সরকার,মানুষ আর কোথাও নেই ।
    Total Reply(0) Reply
  • MD Akash Le ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৮ এএম says : 0
    যেখানে একজন মেজর হত্যার বিচার হয় না সেখানে ইউএনও কিছুই হবে না
    Total Reply(0) Reply
  • Shahab Uddin ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০৮ এএম says : 0
    আমি বুঝি না পুলিশ আর rap আসামীদের কিভাবে জিজিজ্ঞাসাবাদ করে,? কেন বারবার নিরপরাধ মানুষও নিজেকে দোষী বলে বলে স্বীকার করে নেয়? পরে দেখা যায় দোষ স্বীকার ব্যাক্তিরা ঘটনার সাথে বিন্দু পরিমাণও জড়িত নয়।
    Total Reply(0) Reply
  • Muhammad Mutasim Billah ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১০ এএম says : 0
    মানুষের ধারনা করার মত মেধা আছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Asma Ul Husna ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১০ এএম says : 0
    আল্লাহ্ ওনাকে সুস্থ করে দিন আমিন
    Total Reply(0) Reply
  • সাইফুল ইসলাম ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৫:৫৫ এএম says : 0
    আল্লাহ ভালো জানে
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ ফিরোজ আলম ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৬:২৮ এএম says : 0
    চুরির ঘটনা মনে হয়না !
    Total Reply(0) Reply
  • MRH Online bangla channel ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৭:২৮ এএম says : 0
    রহস্য উদঘাটন করতে কাজী আনোয়ার হোসেনের সৃষ্টি, বি সি আই এজেন্ট মাসুদ রানা-কে লাগবে।
    Total Reply(0) Reply
  • শওকত আলম ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৮:০৫ এএম says : 0
    আমার মনেহয় ঘটনার সাথে হামলাকারি, হামলার স্বীকার ইউএনও এবং আরোও একটি তৃতীয় পক্ষ জড়িত রয়েছে যারা সব সময় ধরাছোঁয়ার বাহিরেই থেকে যায়। এজন‍্য প্রয়োজন নিরপেক্ষ তদন্ত। কিন্তু প্রশ্ন হলো এই নিরপেক্ষ তদন্ত করবে কোন সংস্থা ?
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammad Hasan ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১০:১৭ এএম says : 0
    বাবার নামে দান করানো সম্পত্তি সব কিছুর মূল কারন।ওটা তদন্ত করলেই সব বের হয়ে আসবে।তবে সেটা কখনোই বের হবেনা এই দেশে।এভাবেই আল্লাহ বিচার করবেন সবসময়
    Total Reply(0) Reply
  • Mustafa Ahsan ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:৫০ পিএম says : 0
    এতবড় মিথ্যাচার তাও আবার সরকারের ঊপর মহলের নির্দেশে ,কি হচ্ছে দেশে? একজন সরকারি কর্মকর্তারও উপযুক্ত বিচার পাওয়ার হক নেই, আজব এই ডিপ স্টেইট এ।সরকার তার গুল্ডাদের বাঁচাতে মালিকে আসামি বানিয়ে দলিয় খুনিদের নগ্নভাবে রক্ষা করছে -ছি জনগন সবই বুঝে ।এই সরকারের নোংরামির ইতিহাস ঘিনন্যাভরে লোকজন স্বরন করবে।সরকারের কর্মকর্তাদের সময় হয়েছে অনুধাবনের তাদের থেকেও পার্টির গুন্ডাদের কদর বেশি নেতাদের কাছে কাজেই চামচাগিরী জতই করুন ইউ এন ওর দশা হতে সবার বেশিদিন লাগবে না ।প্রতিবাদি হোন এখনও সময় আছে।
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ আবুল কাশেম ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:৫২ পিএম says : 0
    কাকে সৎ ভাবি আর কাকে অসৎ, সবাই অর্থ সম্পত্তির সর্টকাটে উপার্জন করতে মশগুল।
    Total Reply(0) Reply
  • Mustafa Ahsan ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:৫২ পিএম says : 0
    এতবড় মিথ্যাচার তাও আবার সরকারের ঊপর মহলের নির্দেশে ,কি হচ্ছে দেশে? একজন সরকারি কর্মকর্তারও উপযুক্ত বিচার পাওয়ার হক নেই, আজব এই ডিপ স্টেইট এ।সরকার তার গুল্ডাদের বাঁচাতে মালিকে আসামি বানিয়ে দলিয় খুনিদের নগ্নভাবে রক্ষা করছে -ছি জনগন সবই বুঝে ।এই সরকারের নোংরামির ইতিহাস ঘিনন্যাভরে লোকজন স্বরন করবে।সরকারের কর্মকর্তাদের সময় হয়েছে অনুধাবনের তাদের থেকেও পার্টির গুন্ডাদের কদর বেশি নেতাদের কাছে কাজেই চামচাগিরী জতই করুন ইউ এন ওর দশা হতে সবার বেশিদিন লাগবে না ।প্রতিবাদি হোন এখনও সময় আছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Jack Ali ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১২ পিএম says : 0
    When government is extremely criminal than our suffering will increase everyday by the criminal government..
    Total Reply(0) Reply
  • ফরিদ আহমেদ ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ২:২৪ পিএম says : 0
    পুলিশের মত প্রশাসনের কর্মকর্তারাও এখন ভূমি দখলে নেমে পড়েছে । 70+ একজন বৃদ্ধ এতদূর এসে জমি কেনার মানে হয় ।এখানে অবশ্যই ক্ষমতার অপব্যবহার করা হয়েছে । শুধুমাত্র হামলার দিক বিবেচনা না করে ক্ষমতার অপব্যবহার করা হয়েছে কিনা সেদিক দিয়ে তদন্ত করলে ,হামলার কারণ বেরিয়ে আসবে । বাংলাদেশে এখন একটা সংস্কৃতি হয়ে গেছে ,কোন একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটে গেলে সেটাকে কেন্দ্র করে সংশ্লিষ্ট সংস্থার সবাই নিরাপত্তা হীনতায় আছেন তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে । সরকার ও তাই করতে বাধ্য হয় ।
    Total Reply(0) Reply
  • Shahida ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৩:১৫ পিএম says : 0
    Mahmud hasan vai attanto shatic kathata balechen
    Total Reply(0) Reply
  • Md.Masudur Rahman Munna ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:০০ এএম says : 0
    স্যার আপনার রিপোর্ট সংশোধন করা প্রয়োজন। মমিন সিদ্দিকি ও ফারুক সিদ্দিকি অবঃ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডাঃ মঈদ সিদ্দকির ভাতিজা নয় উনারা ডাঃ সাহেবের আপন দুই ছোট ভাই।
    Total Reply(0) Reply
  • mohammadali ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:২৬ এএম says : 0
    এটা চুরি বা মালীর কাজ হতে পারেনা
    Total Reply(0) Reply
  • mohammadali ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:২৭ এএম says : 0
    এটা চুরি বা মালীর কাজ হতেই পারেনা, এর পেছনে রাঘব বোয়াল রয়েছে,
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammad Ali ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:২৮ এএম says : 0
    রাঘব বোয়াল ধরা পরবে
    Total Reply(0) Reply
  • মোহাম্মদ আলী ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:২৯ এএম says : 0
    রাঘব বোয়াল ধরা পড়ুক
    Total Reply(0) Reply
  • Rabea Alnahdi ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৩:২১ এএম says : 0
    মানলাম
    Total Reply(0) Reply
  • zahid Hasan prince ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৯:০৭ এএম says : 0
    নাটকীয় হাস্যকর গল্প।
    Total Reply(0) Reply
  • Hamidul ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৭:৩৭ পিএম says : 0
    রহস্য বের হোক।
    Total Reply(0) Reply
  • কামরুল ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৭:২০ পিএম says : 0
    clueless একটি মামলা তদন্ত করা খুবই কঠিন বিষয়।আমরা অনেকেই অনেক ভাবে মন্তব্য করতে পারি।মামলা detect করতে পুলিশকে অত্র সংশ্লিষ্ট অনেককে জিজ্ঞেস করতে হয়। কারন অপরাধী নিজেকে আড়াল করার জন্য অনেক ছলনার আশ্রয় নেয়,তাই আসল রহস্য উদঘাটনেে কিছুটা সময় লাগে,কিছু নিরপরাধ ব্যক্তি harassment হয় যেটা আইনগত ভাবে কাম্য নয়। কিন্তু পুলিশতো সবজান্তা নয়। একটি ঘটনার সত্যতা উদঘাটনে এ পন্হা পুলিশকে অবলম্বন করতে হয়। সাংবাদিক ভাই মই দিয়ে ইউএনও এর বাসায় উঠা যাবে কিনা? আটক রবিউল কিন্তু একটি চেয়ার এনে তাতে মই রেখে উঠেছেন বলে জানা গিয়েছে। এমন তথ্য বিভ্রাট জনমনে তদন্ন্তে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তাই তদন্তাধীন বিষয়ে মন্তব্য না করাই শ্রেয়।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ইউএনও

১৭ নভেম্বর, ২০২১
৮ নভেম্বর, ২০২১

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ