পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনার লক্ষণ ছিল এমন রোগীদের মধ্যে এ পর্যন্ত মোট দুই হাজার ১৮০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে এক সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে ২১ জুন থেকে ২৭ জুন ২২২ জন। আর এ পর্যন্ত সবচেয়ে কম মৃত্যু হয়েছে ২২ থেকে ২৮ মার্চ সপ্তাহে ৩ জন। দেশে ৮ বিভাগের মধ্যে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ মৃত্যু চট্টগ্রামে ৭২৮ জন।
সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিস এর গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিষ্ঠানটি দেশে করোনা মহামারির শুরু থেকেই এ সংক্রান্ত তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে আসছে।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, করোনার লক্ষণ ও উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু বরণ করেছেন এমন রোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে চট্টগ্রামে ৭২৮ জন। এরপরেই রয়েছে ঢাকায় ৩৯৩ জন। এছাড়া খুলনায় ৩৪২ জন, বরিশালে ২৪৩ জন, রাজশাহীতে ২১৮ জন, সিলেটে ১০১ জন, রংপুরে ৯৫ জন এবং ময়মনসিংহে ৬০ জন।
সাপ্তাহিক মৃত্যুর হার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ৮ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত করোনার লক্ষণ ও উপসর্গ নিয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। ২২ থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরপর পর্যায়ক্রমে ২৯ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল ৬৩ জন; ৬ থেকে ১১ এপ্রিল ১০৬ জন; ১২ থেকে ১৮ এপ্রিল শুণ্য জন; ১৯ থেকে ২৫ এপ্রিল ১১৪ জন; ২৬ এপ্রিল থেকে ২ মে ৯৩ জন; ৩ থেকে ৯ মে ৫০ জন; ১০ থেকে ১৬ মে ৬৭ জন; ১৬ থেকে ২৩ মে ৪৮ জন; ২৪ থেকে ৩০ মে ৭৩ জন; ৩১ মে থেকে ৬ জুন ১৫৪ জন; ৭ থেকে ১৩ জন ২০৬ জুন; ১৪ থেকে ২০ জুন এই সপ্তাহেও কারও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু ২১ থেকে ২৭ জুন মৃত্যু হয় ২২২ জনের; ২৮ জুন থেকে ৪ জুলাই মৃত্য হয় ১৭২ জনের; ৫ থেকে ১১ জুলাই ১১০ জন; ১২ থেকে ১৮ জুলাই ৭৮ জন; ১৯ থেকে ২৫ জুলাই ৭১ জন; ২৬ জুলাই থেকে ১ আগষ্ট ৩৬ জন; ২ থেকে ৮ আগষ্ট ৬৩ জন; ৯ থেকে ১৫ আগষ্ট ৫৭ জন; ১৬ থেকে ২২ আগষ্ট ৪৮ জন; ২৩ থেকে ২৯ আগষ্ট ১৬ জন এবং ৩০ আগষ্ট থেকে ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কোভিড-১৯ লক্ষণ নিয়ে মৃত্যু বরণ করেছে ৫ জন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।